গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে দারিদ্র রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু সেবা দেওয়া হয়েছে। গোপালগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারা রোগীদের চিকিৎসা দেন। পাশাপাশি তাদের বিনামূল্যে ওষুধ ও চশমা বিতরণ করা হয়েছে।

বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ‌‘দৃষ্টি ফিরে পাওয়ার পথ, গ্রামীণ চক্ষু সেবার উদ্যোগ’ স্লোগানে ব্রাক মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির আওতায় এ মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। উপজেলার ব্রাক কার্যালয়ে মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন করেন কাশিয়ানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পলাশ কুমার দেবনাথ।

এসময় ব্রাকের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক রাজীব কুমার সরদার, সাউথ ডিভিশনের ডিভিশনাল কোঅর্ডিনেটর মো.

জামির আলী, জেলা সমন্বয়ক মো. আব্দুল্লাহ আল ফারুক, কাশিয়ানী ব্রাঞ্চের ম্যানেজার অরুপ দত্ত উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাকের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক রাজীব কুমার সরদার জানান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যারা অবহেলিত এবং দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেছেন এমন রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু সেবা দেওয়া হয়েছে। এই ক্যাস্পে এক হাজার জনকে বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয়েছে। তাদের বিনামূল্যে ওষুধ ও চশমা দেওয়া হয়েছে। 

ঢাকা/বাদল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।

দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।

ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্‌যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।

৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।

ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ