বন্দরে মামলা প্রত্যাহার না করায় হত্যার হুমকি
Published: 10th, September 2025 GMT
আদালতের চলমান মামলা প্রত্যাহার না করার জের ধরে বন্দরে সদ্য প্রবাস ফেরৎ ছোট ভাইকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
এ ঘটনায় আব্দুল বাতেন মিয়া বাদী হয়ে হারুন অর রশিদ, দেলোয়ার হোসেন, আক্তার হোসেন, টিপু ও দিপু নাম উল্লেখ্য করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর আগে বুধবার (১০ সেপ্টম্বর) সকাল ৮টায় বন্দর থানার লক্ষনখোলা এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।
জানা গেছে,বন্দর থানার দক্ষিণ লক্ষনখোলা এলাকার মৃত নূর উদ্দিন মিয়ার ছেলে আব্দুল বাতেন মিয়ার সাথে একই থানার উত্তর লক্ষনখোলা এলাকার মৃত অলিউল্লাহ মিয়ার ২ ছেলে হারুন অর রশিদ ও দেলোয়ার হোসেন গংদের সাথে দীর্ঘ দিন ধরে আমার পৈত্রিক ও ক্রয় সূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল।
এ নিয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। উল্লেখিত বিবাদীগন প্রতিনিয়ত অভিযোগের বাদী আব্দুল বাতেন মিয়া ও তার পরিবারকে নানা ভাবে হয়রানি করে আসছে।
এর ধারাবাহিকতায় বুধবার সকাল ৮টায় উত্তর লক্ষনখোলা এলাকার মৃত অলিউল্লাহ মিয়ার ২ ছেলে প্রতিপক্ষ হারুন অর রশীদ ও তার ভাই দেলোয়ার হোসেন দক্ষিন লক্ষনখোলা এলাকার মৃত সোবহান মিয়ার ছেলে আক্তার হোসেন ও একই এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিয়ার ২ ছেলর টিপু ও দিপুসহ অজ্ঞাত নামা ২/৩ জন সন্ত্রাসী অ়ভিযোগের বাদী ছোট ভাই সদ্য প্রবাস ফেরৎ সামসুজ্জহা কে রাস্তায় পথ রোধ করে মামলা তুলিয়া নেওয়ার জন্য হুমকি প্রদান করে এবং বাসায় এসে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।
ওই সময় অভিযোগের বাদী উল্লেখিত বিবাদীদের গালিগালাজ করতে নিষেধ করলে বিবাদীরা মিলে সদ্য প্রবাস ফেরৎ ছোট ভাইয়ের উপর চড়াও হয়। ওই সময় আমার ভাইয়ের স্ত্রী আমাদের বাঁচাইতে এগিয়ে আসলে ওই সময় সন্ত্রাসী টিপু ও দিপু শাবল নিয়ে প্রবাস ফেরৎ ছোট ভাইকে আঘাত করার জন্য চেষ্টা করে।
ডাকচিৎকারে আশেপাশের লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থলে আসলে ওই সময় হামলাকারিরা আমাদেরকে প্রাননাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। বর্তমানে তাদের হুমকি দামকি কারনে আমিসহ আমার সদ্য প্রবাস ফেরৎ ছোট ভাই ও তার পরিবার চরম আতংকে মধ্যে রয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হ মক হত য ন র য়ণগঞ জ এল ক র ম ত
এছাড়াও পড়ুন:
শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।
দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।
ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।
৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।
ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট