‘মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কী?’, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের আইসিটি কোর্সের প্রশ্ন নিয়ে সমালোচনা  
তাহমিদ সাকিব/মেহেদি হাসান–৬০১৪৬    
সেকশন: রাজধানী
ট্যাগ: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সাংবাদিকতা, আইসিটি, তথ্য ও প্রযুক্তি
একসার্পট: একজন লিখেছেন, অনেকেই ট্রল করছে এটা সত্যি নাকি। সত্যি হলে বোঝা উচিত যাঁরা পড়ান তাঁরা কোন যুগে এখনো বসবাস করছেন।
মেটা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের আইসিটি কোর্সের প্রশ্ন নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে।
ছবি: du নামে
ক্যাপশন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের আইসিটি স্কিল কোর্সের মিডটার্ম পরীক্ষার এই প্রশ্নপত্র নিয়ে সমালোচনা তৈরি হয়েছে   ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া
হেডিং: ‘মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কী?’, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের আইসিটি কোর্সের প্রশ্ন নিয়ে সমালোচনা  
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের আইসিটি স্কিল কোর্সের মিডটার্ম পরীক্ষার একটি প্রশ্নপত্র নিয়ে সমালোচনা তৈরি হয়েছে। গত সোমবার কোর্সের পরীক্ষা শেষে বিভাগের একজন শিক্ষার্থী প্রশ্নপত্রটি ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করলে সেটি ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কী? মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কীভাবে ফাইল সেভ করা যায়। এমন প্রশ্ন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এমন প্রশ্নের মান নিয়ে সমালোচনা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোর্সের আধুনিকায়নের ওপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সোমবার ছিল দ্বিতীয় বর্ষের তৃতীয় সেমিস্টারের মিডটার্ম পরীক্ষা। ১০টি প্রশ্নের জন্য বরাদ্দ ২০ নম্বর। উত্তর দিতে শিক্ষার্থীরা সময় পেয়েছেন ৭৫ মিনিট।

ফেসবুকে ছবিটি ছড়িয়ে পড়লে এমন প্রশ্ন কেন, সেই প্রশ্ন তোলেন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাফিজ খান। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সম্প্রতি ডিপার্টমেন্টের আইসিটি কোর্সের একটা প্রশ্নের মান নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। আমি নিজেও বর্তমানে একটা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে একই কোর্স পড়াচ্ছি। সে ক্ষেত্রে বাস্তবতা হচ্ছে, শুধু এই বিভাগ নয় বরং ঢাবির বেশির ভাগ বিভাগের এক্সামের (পরীক্ষার) প্রশ্নই এমন শোচনীয়৷ একই প্রশ্নের বারবার পুনরাবৃত্তি কিংবা প্র্যাকটিক্যালের ওপর জোর না দিয়ে বরং থিওরি বেইজড প্রশ্ন করার তুমুল প্রবণতা দেখা যায়। এমনকি ঢাবিতে আমি এমন শিক্ষার্থীও দেখেছি, যারা কিনা স্নাতক পাস করে ফেলার পরও একটা ওয়ার্ড ফাইল টাইপ করতে পারে না।’

জাহাঙ্গীর জাহিদ নামের আরেকজন শিক্ষার্থী ফেসবুকে প্রশ্নপত্রের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘অনেকেই ট্রল করছে এটা সত্যি নাকি। সত্যি হলে বোঝা উচিত যাঁরা পড়ান, তাঁরা কোন যুগে এখনো বসবাস করছেন?’

দ্বিতীয় বর্ষের তৃতীয় সেমিস্টারের আইসিটি স্কিল কোর্সের দুটি অংশ। একটি থিওরিটিক্যাল, আরেকটি প্র্যাকটিক্যাল। থিওরিটিক্যাল অংশটি পড়ান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুল হক। আর প্র্যাকটিক্যাল অংশটি পড়ান বিভাগের দুজন কর্মকর্তা। তাঁরা হলেন প্রিন্সিপাল কম্পিউটার অপারেশন অফিসার অসীম কুমার দাশ ও প্রিন্সিপাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার নাছির উদ্দিন।

কোর্সের মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (এমএস ওয়ার্ড) অংশটি পড়ান নাছির উদ্দিন। বিভাগের কম্পিউটার ল্যাবে এ ক্লাস হয়। তিনি মঙ্গলবার প্রথম আলোকে বলেন, তৃতীয় সেমিস্টারে এমএস ওয়ার্ডের ওপর পাঁচটি ল্যাব ক্লাস হয়েছে। সেখান থেকে কোর্স শিক্ষকের নির্দেশনা পেয়ে তাঁরা দুজন মিলে প্রশ্নটি তৈরি করেন। এরপর কোর্স শিক্ষককে প্রশ্নের খসড়া দেখান। তিনি অনুমোদন দেওয়ার পরেই এই প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।

প্রশ্নের মান নিয়ে কোর্স শিক্ষক সাইফুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, সিলেবাসের কাঠোমোর মধ্যে বিষয়গুলো ছিল, যা বিভাগ থেকে সমন্বিতভাবে করা হয়েছে। এখানে কোর্স শিক্ষকের কোনো হাত নেই। তাই এর বাইরে যাওয়া যায়নি। পুরোনো সিলেবাস অনুযায়ী যে পদ্ধতিতে ক্লাস নেওয়া হয়েছে, তার মধ্য থেকেই প্রশ্ন করা হয়েছে।

তথ্যপ্রযুক্তির যুগে পুরোনো সিলেবাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্স পড়ানো কতটুকু যৌক্তিক? এমন প্রশ্নের জবাবে সাইফুল হক বলেন, পুরোনো সিলেবাস পরিবর্তন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মানোন্নয়নের কাজও শেষ হয়েছে। সে অনুযায়ী নতুন আঙ্গিকে এই কোর্স সাজানো হয়েছে।

এ ধরনের প্রশ্ন বেমানান বলে মন্তব্য করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেটা জার্নালিজম, ডেটা এনালিটিক্স পড়ানো হয়। সেখানে বাংলাদেশে এ ধরনের প্রশ্ন বেমানান। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগ হয়তো এই জায়গায়ই আছে।

মইনুল হোসেন আরও বলেন, এ ধরনের প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো বিভাগে পড়ানোর জন্য মানানসই না। এটার জন্য কাউকে অভিযোগ না দিয়ে, এই অবস্থায় যাওয়ার কারণটা খুঁজে বের করতে হবে। শুধু এ বিভাগের জন্য না। অন্য যেকোনো বিভাগের জন্য কীভাবে মানসম্মত প্রশ্ন করা যায়। সেটা নিয়ে কাজ করা দরকার।

প্রশ্নপত্রে যা আছে নিচে তা হুবহু তুলে ধরা হলো—

১.

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কী? এর ব্যবহার বা কাজ কী?

২. কি–বোর্ডে কত প্রকার কী আছে তার নাম লিখ।

৩. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ টেবিল ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা কী?

8. এলাইনমেন্ট কত প্রকার ও কী কী? এলাইনমেন্টের কাজ ব্যাখ্যা করো।

৫. মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কীভাবে একটি নতুন ফাইল তৈরি করা যায়?

৬. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ বাংলা টাইপ করার জন্য কী কী ইন্টারফেস ব্যবহার করা যায়? বাংলায় টাইপ করার জন্য কীভাবে বিজয় ক্লাসিক মুডে আসতে হয় লিখ।

৭. মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ ফাইল সেভ-এর প্রক্রিয়া লিখ।

৮. ইনডেন্ট কত প্রকার ও কী কী? এর কাজ কী?

৯. ট্যাব–এর কাজ কী? মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ কত প্রকার ট্যাব আছে?

১০. নিম্নের কাজ করার শর্টকাট কী/কমান্ড লিখ:

ক) ডকুমেন্টের পরবর্তী পেজে যাওয়ার কি–বোর্ড কমান্ড কী?

খ) জাস্টিফাই এলাইনমেন্টের কি–বোর্ড কমান্ড কী?

গ) আন ডু টাইপিং–এর কি বোর্ড কমান্ড কী?

ঘ) নতুন ফাইল/ডকুমেন্ট তৈরির কি–বোর্ড কমান্ড কী?

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব র ড কম ন ড ক ব ভ গ র আইস ট র জন য ক পর ক ষ ব দ কত ফ সব ক

এছাড়াও পড়ুন:

দেখে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি

২০২৬ সালে প্রথমবারের মতো ৪৮ দলকে নিয়ে বসছে ফুটবল বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় আসর। স্থানীয় শুক্রবার দিবাগত রাতে ওয়াশিংটন ডিসির জন এফ. কেনেডি সেন্টারে রঙিন আয়োজনে সম্পন্ন হয়েছে অপেক্ষাকৃত বহুল প্রতীক্ষিত ড্র অনুষ্ঠান। ঠিক পরদিন একই ভেন্যু থেকে প্রকাশ করা হলো টুর্নামেন্টের পূর্ণাঙ্গ সূচি।

সবকিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশ সময় ১১ জুন রাত ১টায় মেক্সিকো সিটির ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামে পর্দা উঠবে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’-এর। উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে স্বাগতিক মেক্সিকো এবং আফ্রিকার প্রতিনিধি দক্ষিণ আফ্রিকা। দীর্ঘ এক মাসব্যাপী লড়াই শেষে ১৯ জুলাই রাত ১টায় নিউইয়র্ক–নিউজার্সি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ।

আরো পড়ুন:

রোনালদোর রেকর্ড ভাঙার দ্বারপ্রান্তে এমবাপ্পে, প্রশংসায় ভাসালেন আলোনসো

তোরেসের প্রথম হ্যাটট্রিকে বার্সার গোল উৎসব

ফিফা এবার তিন আয়োজক- যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো জুড়ে বিস্তৃত করেছে টুর্নামেন্টের ব্যপ্তি। ম্যাচ সংখ্যা, দলসংখ্যা ও শহর- সব ক্ষেত্রেই আগের যেকোনো সংস্করণকে ছাড়িয়ে গেছে ২০২৬ বিশ্বকাপ।

ড্র-পর্বের জমকালো আয়োজনের পর সূচি প্রকাশ আরও এক দফা উচ্ছ্বাস ছড়িয়েছে ফুটবলপ্রেমীদের মাঝে। বিশ্বের অন্যতম আধুনিক ভেন্যুগুলোর আলোয় এক মাস ধরে জমবে ফুটবল উৎসব- প্রত্যাশার এমন উচ্চতায় এখন নিশ্বাস ফেলছে গোটা ফুটবল দুনিয়া।

দলগুলো কোন শহরে কতটি ম্যাচ খেলবে, গ্রুপপর্বের তারিখসহ প্রতিটি সূচির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ইতোমধ্যে দিয়েছে ফিফা। আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। এর পরই শুরু হবে ফুটবলের মহাযজ্ঞ। তার আগে চলুন দেখে নেওয়াক যাক ২০২৬ বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সময়-সূচি।

২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপভিত্তিক সূচি:

‘গ্রুপ-এ:’ মেক্সিকো, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, উয়েফা প্লে অফ-ডি জয়ী (চেক রিপাবলিক, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক কিংবা নর্থ মেসিডোনিয়া)

১১ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা-মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (রাত ১টা)
১২ জুন- দক্ষিণ কোরিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা- মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়াম (রাত ১০টা)
১৯ জুন- মেক্সিকো বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও গুয়াদালাজারা (সকাল ৭টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ ডি জয়ী বনাম মেক্সিকো- মেক্সিকো সিটি স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম দক্ষিণ কোরিয়া- এস্তাদিও মন্টেরে (সকাল ৭টা)

‘গ্রুপ-বি:’ কানাডা, কাতার, সুইজারল্যান্ড ও উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী (ইতালি, ওয়েলস, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড কিংবা বসনিয়া-হার্জেগোভিনা)

১২ জুন- কানাডা বনাম উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী- বিএমও ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
১৪ জুন- কাতার বনাম সুইজারল্যান্ড- লেভি’স স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৮ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম সুইজারল্যান্ড- সোফাই স্টেডিয়াম (দিবাগত রাত ১টা)
১৯ জুন- কানাডা বনাম কাতার- বিসি প্লেস (ভোর ৪টা)
২৪ জুন- কানাডা বনাম সুইজারল্যান্ড- বিসি প্লেস (দিবাগত রাত ১টা)
২৪ জুন- উয়েফা প্লে অফ এ জয়ী বনাম কাতার - লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)

‘গ্রুপ- সি’: ব্রাজিল, মরক্কো, হাইতি, স্কটল্যান্ড

১৪ জুন- ব্রাজিল বনাম মরক্কো- নিউইয়র্ক নিউজার্সি স্টেডিয়াম (ভোর ৪টা)
১৪ জুন- হাইতি বনাম স্কটল্যান্ড- বোস্টন (সকাল ৭টা)
২০ জুন- ব্রাজিল বনাম হাইতি- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২০ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম মরক্কো- ফিলাডেলফিয়া (সকাল ৭টা)
২৫ জুন- স্কটল্যান্ড বনাম ব্রাজিল- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৫ জুন- মরক্কো বনাম হাইতি- আটালান্টা (ভোর ৪টা)

‘গ্রুপ-ডি’: যুক্তরাষ্ট্র, প্যারাগুয়ে, অস্ট্রেলিয়া, উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী (স্লোভাকিয়া, তুরস্ক, কসোভো কিংবা রোমানিয়া)

১৩ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম প্যারাগুয়ে- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৭টা)
১৩ জুন- অস্ট্রেলিয়া বনাম উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী- বিসি প্লেস (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম প্যারাগুয়ে- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ১০টা)
১৯ জুন- যুক্তরাষ্ট্র বনাম অস্ট্রেলিয়া- লুমেন ফিল্ড (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- উয়েফা প্লে অফ সি জয়ী বনাম যুক্তরাষ্ট্র- সোফাই স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)
২৬ জুন- প্যারাগুয়ে বনাম অস্ট্রেলিয়া- লেভি’স স্টেডিয়াম (সকাল ৮টা)

‘গ্রুপ- ই:’ জার্মানি, কুরাসাও, আইভরি কোস্ট, ইকুয়েডর

১৪ জুন- জার্মানি বনাম কুরাসাও- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৫ জুন- আইভরি কোস্ট বনাম ইকুয়েডর- ফিলাডেলফিয়া (ভোর ৫টা)
২০ জুন- জার্মানি বনাম আইভরি কোস্ট- টরোন্টো (দিবাগত রাত ২টা)
২১ জুন- ইকুয়েডর বনাম কুরাসাও- কানসাস সিটি (ভোর ৬টা)
২৫ জুন- ইকুয়েডর বনাম জার্মানি- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ২টা)
২৫ জুন- কুরাসাও বনাম আইভরি কোস্ট- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ২টা)

‘গ্রুপ-এফ:’ নেদারল্যান্ডস, জাপান, উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী (ইউক্রেন, সুইডেন, পোল্যান্ড বা আলবেনিয়া) ও তিউনিসিয়া।

১৪ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম জাপান- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৫ জুন- উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী বনাম তিউনিসিয়া- মন্টেরে (সকাল ৮টা)
২০ জুন- নেদারল্যান্ডস বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
২০ জুন- তিউনিসিয়া বনাম জাপান- মন্টেরে (রাত ১০টা)
২৬ জুন- তিউনিসিয়া বনাম নেদারল্যান্ডস- ডালাস (ভোর ৫টা)
২৬ জুন- জাপান বনাম উয়েফা প্লে অফ বি জয়ী- কানসাস সিটি (ভোর ৫টা)

‘গ্রুপ-জি:’ বেলজিয়াম, মিশর, ইরান, নিউজিল্যান্ড

১৫ জুন- বেলজিয়াম বনাম মিশর- সিয়াটল (দিবাগত রাত ১টা)
১৬ জুন- ইরান বনাম নিউজিল্যান্ড- লস অ্যাঞ্জেলস (সকাল ৭টা)
২১ জুন- বেলজিয়াম বনাম ইরান- লস অ্যাঞ্জেলস (দিবাগত রাত ১টা)
২২ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম মিশর- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৭টা)
২৭ জুন- নিউজিল্যান্ড বনাম বেলজিয়াম- ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
২৭ জুন- মিশর বনাম ইরান- সিয়াটল (সকাল ৯টা)

‘গ্রুপ-এইচ:’ স্পেন, কেপ ভার্দে, সৌদি আরব, উরুগুয়ে

১৫ জুন- স্পেন বনাম কেপ ভার্দে- আটালান্টা (রাত ১০টা)
১৬ জুন- সৌদি আরব বনাম উরুগুয়ে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২১ জুন- স্পেন বনাম সৌদি আরব- আটালান্টা (রাত ১০টা)
২২ জুন- উরুগুয়ে বনাম কেপ ভার্দে- মায়ামি (ভোর ৪টা)
২৭ জুন- উরুগুয়ে বনাম স্পেন- হোস্টন (ভোর ৬টা)
২৭ জুন- কেপ ভার্দে বনাম সৌদি আরব- গুয়াদালাজারা (ভোর ৬টা)

‘গ্রুপ-আই’: ফ্রান্স, সেনেগাল, ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী (ইরাক, বলিভিয়া কিংবা সুরিনাম), নরওয়ে

১৬ জুন- ফ্রান্স বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ১টা)
১৭ জুন- ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী বনাম নরওয়ে- বোস্টন (ভোর ৪টা)
২২ জুন- ফ্রান্স বনাম প্লে অফ ২ জয়ী- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)
২৩ জুন- নরওয়ে বনাম সেনেগাল- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (ভোর ৬টা)
২৬ জুন- নরওয়ে বনাম ফ্রান্স- বোস্টন (দিবাগত রাত ১টা)
২৬ জুন- সেনেগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ২ জয়ী- টরোন্টো (দিবাগত রাত ১টা)

‘গ্রুপ-জে:’ আর্জেন্টিনা, আলজেরিয়া, অস্ট্রিয়া ও জর্ডান

১৬ জুন- অস্ট্রিয়া বনাম জর্ডান- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ১০টা)
১৭ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম আলজেরিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৭টা)
২২ জুন- আর্জেন্টিনা বনাম অস্ট্রিয়া- ডালাস (রাত ১১টা)
২৩ জুন- জর্ডান বনাম আলজেরিয়া- সানফ্রান্সিসকো বে এরিয়া (সকাল ৯টা)
২৮ জুন- জর্ডান বনাম আর্জেন্টিনা- ডালাস (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- আলজেরিয়া বনাম অস্ট্রিয়া- কানসাস সিটি (সকাল ৮টা)

‘গ্রুপ-কে’: পর্তুগাল, ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী (কঙ্গো, জ্যামাইকা বা নিউ ক্যালেডনিয়া), উজবেকিস্তান, কলম্বিয়া।

১৭ জুন- পর্তুগাল বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- হোস্টন (রাত ১১টা)
১৮ জুন- উজবেকিস্তান বনাম কলম্বিয়া- মেক্সিকো সিটি (সকাল ৮টা)
২৩ জুন- পর্তুগাল বনাম উজবেকিস্তান- হোস্টন (রাত ১১টা)
২৪ জুন- কলম্বিয়া বনাম ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী- গুয়াদালাজারা (সকাল ৮টা)
২৮ জুন- কলম্বিয়া বনাম পর্তুগাল- মায়ামি (ভোর সাড়ে ৫টা)
২৮ জুন- ফিফা প্লে অফ ১ জয়ী বনাম উজবেকিস্তান- আটলান্টা (ভোর সাড়ে ৫টা)

‘গ্রুপ-এল’: ইংল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া, ঘানা, পানামা

১৭ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া- ডালাস (দিবাগত রাত ২টা)
১৮ জুন- ঘানা বনাম পানামা- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৩ জুন- ইংল্যান্ড বনাম ঘানা- বোস্টন (দিবাগত রাত ২টা)
২৪ জুন- পানামা বনাম ক্রোয়েশিয়া- টরোন্টো (ভোর ৫টা)
২৭ জুন- পানামা বনাম ইংল্যান্ড- নিউইয়র্ক নিউজার্সি (দিবাগত রাত ৩টা)
২৭ জুন- ক্রোয়েশিয়া বনাম ঘানা- ফিলাডেলফিয়া (দিবাগত রাত ৩টা)

শেষ ৩২ (দ্বিতীয় রাউন্ড):
২৮ জুন - ম্যাচ ৭৩ - এ২ বনাম বি২ - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ৩টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৬ - সি১ বনাম এফ২ - হোস্টন (রাত ১১টা)
২৯ জুন - ম্যাচ ৭৪ - ই১ বনাম এ/বি/সি/ডি/এফ-৩ - বোস্টন (রাত ২–৩০ মি.)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৫ - এফ১ বনাম সি২ - মন্টেরে (সকাল ৭টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৮ - ই২ বনাম আই২ - ডালাস (রাত ১১টা)
৩০ জুন - ম্যাচ ৭৭ - আই১ বনাম সি/ডি/এফ/জি/এইচ-৩ - নিউইয়র্ক–নিউজার্সি (রাত ৩টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৭৯ - এ১ বনাম সি/ই/এফ/এইচ/আই-৩ - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৭টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮০ - এল১ বনাম ই/এফ/এইচ/আই/জে/কে-৩ - আটালান্টা (রাত ১০টা)
১ জুলাই - ম্যাচ ৮২ - জি১ বনাম এ/ই/এইচ/আই/জে-৩ - সিয়াটল (রাত ২টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮১ - ডি১ বনাম বি/ই/এফ/আই/জে-৩ - সান ফ্রান্সিসকো (সকাল ৬টা)
২ জুলাই - ম্যাচ ৮৪ - এইচ১ বনাম জে২ - লস অ্যাঞ্জেলেস (রাত ১টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৩ - কে২ বনাম এল২ - টরন্টো (ভোর ৫টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৫ - বি১ বনাম ই/এফ/জি/আই/জে-৩ - ভ্যাঙ্কুভার (সকাল ৯টা)
৩ জুলাই - ম্যাচ ৮৮ - ডি২ বনাম জি২ - ডালাস (রাত ১২টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৬ - জে১ বনাম এইচ২ - মায়ামি (ভোর ৪টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৭ - কে১ বনাম ডি/ই/আই/জে/এল-৩ - কানসাস সিটি (সকাল ৭–৩০ মি.)

শেষ ১৬ (তৃতীয় রাউন্ড):
৪ জুলাই - ম্যাচ ৯০ - ৭৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৫ ম্যাচ জয়ী - হোস্টন (রাত ১১টা)
৪ জুলাই - ম্যাচ ৮৯ - ৭৮ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৭ ম্যাচ জয়ী - ফিলাডেলফিয়া (রাত ৩টা)
৫ জুলাই - ম্যাচ ৯১ - ৭৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৭৮ ম্যাচ জয়ী - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ২টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯২ - ৭৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮০ ম্যাচ জয়ী - মেক্সিকো সিটি (সকাল ৬টা)
৬ জুলাই - ম্যাচ ৯৩ - ৮৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৪ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৪ - ৮১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮২ ম্যাচ জয়ী - সিয়াটল (সকাল ৬টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৫ - ৮৬ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৮ ম্যাচ জয়ী - আটলান্টা (রাত ১০টা)
৭ জুলাই - ম্যাচ ৯৬ - ৮৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৮৭ ম্যাচ জয়ী - ভ্যাঙ্কুভার (রাত ২টা)

কোয়ার্টার ফাইনাল:
৯ জুলাই - ম্যাচ ৯৭ - ৮৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯০ ম্যাচ জয়ী - বোস্টন (রাত ২টা)
১০ জুলাই - ম্যাচ ৯৮ - ৯৩ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৪ ম্যাচ জয়ী - লস অ্যাঞ্জেলস (রাত ১১টা)
১১ জুলাই - ম্যাচ ৯৯ - ৯১ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯২ ম্যাচ জয়ী - মায়ামি (রাত ৩টা)
১২ জুলাই - ম্যাচ ১০০ - ৯৫ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৬ ম্যাচ জয়ী - কানসাস (সকাল ৭টা)

সেমিফাইনাল:
১৪ জুলাই - ম্যাচ ১০১ - ৯৭ ম্যাচ জয়ী বনাম ৯৮ ম্যাচ জয়ী - ডালাস (রাত ১টা)।
১৫ জুলাই - ম্যাচ ১০২ - ৯৯ ম্যাচ জয়ী বনাম ১০০ ম্যাচ জয়ী - আটালান্টা (রাত ১টা)।

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী:
১৮ জুলাই - তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ - মায়ামি (রাত ৩টা)।

ফাইনাল:
১৯ জুলাই - ফাইনাল - নিউইয়র্ক-নিউজার্সি (রাত ১টা)।

ঢাকা/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ