আগামী ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) দ্বিতীয় সমাবর্তনের সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।

বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) শিক্ষা উপদেষ্টার একান্ত সচিব ড. একেএম তাজকির-উজ-জামান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

আরো পড়ুন:

হাবিপ্রবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু

সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বাবাকে বাঁচাতে চান হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.

চৌধুরী রফিকুল আবরার আগামী ২২ নভেম্বর বিকেলে হাজী মোহাম্মাদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে যোগদান করার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।

এদিকে, সমাবর্তনে যোগ দিতে শিক্ষা উপদেষ্টার সম্মতি দেওয়ার খবরে প্রাক্তন ও বর্তমান  শিক্ষার্থীদের মাঝে উল্লাস বইছে। তারা একটি সুন্দর সমাবর্তন অনুষ্ঠানের প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেছেন।

প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও সমাবর্তন অনুষ্ঠান ভালোভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ করছেন। 

সমাবর্তন সাফল করতে ইতোমধ্যে মূল কমিটির অধীনে বেশ কয়েকটি উপকমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

ঢাকা/সাকিব/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট হ ব প রব উপদ ষ ট অন ষ ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

যুক্তরাজ্য ও কাতারের যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা ঘোষণা

কক্সবাজারে বসবাসরত রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তা ও পরিবেশ সুরক্ষা জোরদারে যুক্তরাজ্য ও কাতার যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান ঘোষণা করেছে।

রোববার (৭ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, যুক্তরাজ্য, কাতার রাষ্ট্রের সাথে অংশীদার হয়ে মানবিক প্রচেষ্টা জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং যৌথভাবে বাংলাদেশের কক্সবাজারে ৬ লাখ ৪৭ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য ১১.২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল ঘোষণা করেছে।

এই যৌথ সহায়তার মাধ্যমে ক্যাম্পে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ রোহিঙ্গা পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং শরণার্থী শিবির ও আশপাশ এলাকায় পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সরবরাহ করা হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা একসঙ্গে নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও আরও টেকসই সম্প্রদায় গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এলপিজি সরবরাহের ফলে জ্বালানি কাঠের ওপর নির্ভরতা কমবে, যা গত কয়েক বছরে আশপাশ এলাকায় ব্যাপক বন উজাড়ের কারণ হয়েছিল।

২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের আগমনের পর থেকে কক্সবাজার বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থলে পরিণত হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ