ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের ছোড়া গুলিতে তিনজন আহত হয়েছেন। শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের গনি শাহ মাজারের পাশের একটি হোটেলে ঘটনাটি ঘটে।
আহতরা হলেন- বড়িকান্দি ইউনিয়নের নুরজাহানপুর গ্রামের মনেক মিয়ার ছেলে শিপন, আলমনগর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে ইয়াসিন ও চরলাপাং গ্রামের রশিদ মিয়ার ছেলে নুর আলম।
আরো পড়ুন:
খুলনায় কুয়েট কর্মচারীর বাড়িতে গুলিবর্ষণ
কুড়িগ্রামে হামলায় ৪ বিজিবি সদস্য আহত
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে নুরজাহানপুর গ্রামের বাসিন্দা শিপনের সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে থোল্লাকান্দি গ্রামের রিফাত বাহিনীর শত্রুতা চলছিল। গতকাল রাতে শিপন বড়িকান্দি গনি শাহ মাজারের পাশের একটি হোটেলে খাবার খেতে যান। এ সময় রিফাত তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। এতে শিপন ও হোটেলের এক কর্মচারীসহ তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় পাঠান। ঘটনার পর এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
ঢাকা/মনিরুজ্জামান/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনায় ২২ বোতল মাদকসহ যুবক আটক
খুলনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে ২২ বোতল বিশেষ ধরনের মাদকসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
রবিবার (২ নভেম্বর) কেএমপির মিডিয়া সেলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মিডিয়া সেল প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, খুলনা মহানগর ডিবি পুলিশের একটি টিম শনিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খালিশপুর থানাধীন নুরনগর মেইন রোড সংলগ্ন জনৈক আকবর মুন্সির বাড়িতে অভিযান চালায়।
এসময় ওই বাড়ির ভাড়াটিয়া মো. আবুল কালাম সরদারের (৩৫) ঘরের খাটের নিচ থেকে ২২ বোতল কোডিন ফসফেট যুক্ত উইন কোরেক্স উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মো. আবুল কালাম সরদারকে আটক করা হয়। সে বরিশালের নলছিটি উপজেলার ভাঙ্গা দেওলা গ্রামের মৃত আমির আলী সরদারের পুত্র।
কেএমপির মিডিয়া সেলের ইনচার্জ সহকারী পুলিশ কমিশনার খোন্দকার হোসেন আহম্মেদ বলেন, “আটককৃত আবুল কালাম সরদার নগরীর নুরনগর মেইন রোড এলাকার মো. আকবর মুন্সির বাড়িতে ভাড়াটিয়া থেকে দীর্ঘদিন যাবৎ খুলনা মহানগর এলাকায় মাদকদ্রব্য কোডিন ফসফেট যুক্ত উইন কোরেক্স ক্রয়-বিক্রয়ের কাজ করে আসছে। তার বিরুদ্ধে খালিশপুর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।”
ঢাকা/নুরুজ্জামান/এস