১. অন্তত ১০ মিনিট ব্যায়াম করুন

হালকা ব্যায়াম বা স্ট্রেচিং মন ও শরীর দুটিকেই সক্রিয় করে। সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছু সময় ব্যায়াম করতে পারেন। দিনের শুরুতে গায়ে রোদ লাগানো বা হাঁটাহাঁটি করা আমাদের দেহে কর্টিসলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। দৈনন্দিন কাজের মধ্যেই ব্যায়ামকে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। সন্তানকে স্কুল থেকে আনা–নেওয়ার পথে হাঁটতে পারেন, অফিসে যাওয়ার সময় কিছুটা পথ হেঁটে যেতে পারেন, লিফটের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন সিঁড়ি।

২.

শরীরে রোদ লাগান

অনেকে দিনের বেশির ভাগ সময় চার দেয়ালের মধে৵ কাটান। এতে মনের ওপর চাপ বাড়ে। ভিটামিন ডির অভাবে হতাশা ও উদ্বেগ দেখা দিতে পারে। তাই মন ভালো রাখতে প্রতিদিন সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কয়েক মিনিটের জন্য হলেও বাইরে বের হোন। বেরোনোর সময় না থাকলে দিনের বেলায় অন্তত জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়ান। প্রকৃতির আলো–বাতাস মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

আরও পড়ুনপয়সা খরচ না করেও বন্ধুর মন ভালো করতে চান?০৫ নভেম্বর ২০২৫৩. প্রতিদিন একই সময়ে খানপ্রতিদিন একই সময়ে খাবার খেতে চেষ্টা করুন

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পঞ্চগড়ে কমছে তাপমাত্রা, বাড়ছে শীত

পঞ্চগড়ে দিন দিন কমছে তাপমাত্রা, বাড়ছে শীতের অনুভূতি। ভোরবেলা ও গভীর রাতে হালকা কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে শীতের আগমনী বার্তা পাচ্ছেন সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়ের মানুষ।

বুধবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৯টার দিকে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

এর আগে, মঙ্গলবার এখানে দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিলো ১৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ, একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থানের কারণে দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় পঞ্চগড়ে আগে শীত নামে। নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে এ অঞ্চলে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

এখনই ভোরের দিকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে চারপাশ। সূর্যের দেখা মিলছে দেরিতে। দুপুরের দিকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেল গড়াতেই আবারো বাড়ছে শীতের অনুভূতি। হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের পোশাকে এসেছে পরিবর্তন। সন্ধ্যা নামলেই অনেকে শীতের পোষাক পরা শুরু করেছেন। 

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, “তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমছে। নভেম্বরের শেষ দিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এরপর ডিসেম্বর মাসজুড়ে পঞ্চগড় ও আশপাশের এলাকায় একাধিক শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

ঢাকা/নাঈম/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ