মাভাবিপ্রবিতে নষ্ট হচ্ছে উপহারের ট্রাক্টরসহ নানা সরঞ্জাম
Published: 12th, November 2025 GMT
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) চীন থেকে উপহার পাওয়া টাক্টর, টাইপ রাইটারসহ স্বয়ং মাওলানা ভাসানীর ব্যবহারের বিভিন্ন সরাঞ্জাম অযত্মে অবহেলায় পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে। তাঁর স্মৃতি বিজড়িত সরাঞ্জামগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন পরিবারের সদস্য, ভক্ত ও অনুসারীরা।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের পশ্চিম পাশে একটি টিনশেডে রয়েছে ট্রাক্টরটি। শেডের চারপাশে স্বচ্ছ কাচ। ট্রাক্টর ও টাইপ মেশিনটিতে জমেছে ধূলার আস্তরণ। মাওলানা ভাসানী ও চীনের কমিউনিস্ট বিপ্লবের নেতা মাও সেতুংয়ের স্মৃতিবিজড়িত এই ট্রাক্টরের সামনের একটি চাকা নেই। এটি উচ্চতায় ছয় ফুট এবং লম্বায় ১০ ফুট।
জানা যায়, মওলানা ভাসানী ১৯৬৩ সালে প্রথম এবং ১৯৬৪ সালে দ্বিতীয়বার চীন সফর করেন। ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে ‘মাও সে-তুঙ এর দেশে’ নামে একটি বইও লেখেন। ১৯৬৬ সালে মওলানা ভাসানী তৃতীয় ও শেষবার চীন সফর করেন। সেসময় চীনের নেতা মাও সেতুং তাঁকে একটি ট্রাক্টর উপহার দেওয়ার কথা বলেন। ১৯৬৭ সালে চীন থেকে ট্রাক্টরটি এ দেশে পাঠানো হয়। সমবায় পদ্ধতির কৃষিকাজে ট্রাক্টরটির সাহায্যে একসঙ্গে ৫০ একর জমি চাষ করা যেত। সে সময় মওলানা ভাসানীর কৃষি চলমান ছিল জয়পুরহাটের পাঁচবিবির মহীপুর এলাকায়।
সেখানে ট্রাক্টরটি কিছুদিন কাজে লাগানো হয়। এরপর ১৯৭৪ সালে ট্রাক্টরটি টাঙ্গাইলের সন্তোষে নিয়ে আসা হয়। পরে ভাসানী ট্রাক্টরটি বসিয়ে না রেখে কাজ করার জন্য বিএডিসিকে দিয়ে দেন। বিএডিসি সেটি জামালপুরে কিছুদিন কাজে লাগায়। জামালপুরে ট্রাক্টরটি এক পর্যায়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকার পর বিক্রির কথা ওঠে। পরে ১৯৯৫ সালে তৎকালীন সন্তোষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ড ট্রাক্টরটি ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে আনে। বর্তমানে ট্রাক্টরটি ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ শিক্ষার্থী মো.
তিনি আরো বলেন, “মজলুম জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর ‘হক কথা’ পত্রিকা প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান ‘শান্তি প্রেস’ এর ব্যবহার্য সরঞ্জামগুলো আজ অবহেলায় অযত্নে পড়ে আছে; এই স্মৃতি সংরক্ষণে সরকার কিংবা বিশ্বিবদ্যালয় প্রশাসন কারো কোন দায় নেই। মাওলানা ভাসানী জাদুঘরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে তাঁর স্মৃতি সংরক্ষণ করা এখন সময়ের দাবি।”
ফুড টেকনোলজি এন্ড নিউট্রেশনাল সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী সমাপ্তি খান বলেন, “মাওলানা ভাসানী ছিলেন কৃষক ও মেহনতি মানুষের নেতা। তাঁর সংগ্রামী জীবন, চিন থেকে উপহার পাওয়া ট্রাক্টরসহ নানা স্মৃতি আজ আমাদের ইতিহাসের অমূল্য সম্পদ। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এসব জিনিসপত্র অনেক জায়গায় অযত্ন ও অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভাসানীর ব্যবহৃত জিনিস, যেমন ট্রাক্টর, পোশাক, দলিল, বই ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য একটি স্থায়ী ‘ভাসানী জাদুঘর’ এর উন্নয়ন করা উচিত। সরকার বা স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বাজেট ও তদারকি টিম গঠন করা দরকার।”
তিনি আরো বলেন, “স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর জীবন ও আদর্শ নিয়ে পাঠক্রম অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তাঁর ভাষণ, চিঠিপত্র ও আলোকচিত্র ডিজিটাল আকারে সংরক্ষণ করে অনলাইনে উন্মুক্ত করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সহজে জানতে পারবে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বা স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে নিয়মিত মেরামত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করতে হবে। মাওলানা ভাসানী রাজনৈতিক চেতনা তরুণদের মাঝে উজ্জীবিত করতে এসব পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।”
ভাসানীর নাতি ও ভাসানী পরিষদের সদস্য সচিব আজাদ খান ভাসানী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে কবি বুলবুল খান মাহবুব চাচার নেতৃত্বে আমরা ভাসানী পরিবার, ভক্ত ও অনুসারীরা বর্তমান ট্রাস্টিবোর্ড ভবনটিকে ‘ভাসানী যাদুঘর’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা এবং তাঁর নিজ হাতে গড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে দরবার হলের পাশে স্থানান্তর করে একটি ‘ভাসানী কমপ্লেক্স’ গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে আসছি। এর লক্ষ্য একটাই-মওলানা ভাসানীর স্মৃতি, সংগ্রাম ও কর্মকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে সুসংগঠিতভাবে তুলে ধরা।”
তিনি বলেন, “এই দাবিতে বিভিন্ন সময়ে সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে একটি কুচক্রী মহলের কারণে চীন থেকে উপহারপ্রাপ্ত ট্রাক্টরসহ তাঁর বহু স্মৃতিচিহ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, যার দায় কেউ নিতে চায় না। তাই আমরা সরকারের কাছে পুনরায় জোর দাবি জানাই, প্রস্তাবিত ‘ভাসানী কমপ্লেক্স ও যাদুঘর’ দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক, যেন তাঁর ইতিহাস, সংগ্রাম ও সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ পায়।”
তিনি আরো বলেন, “একই সঙ্গে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তাঁর ত্যাগ, মানবতা ও রাজনৈতিক দর্শন পৌঁছে দিতে সকল স্তরের পাঠ্যপুস্তকে মওলানা ভাসানীর জীবনী অন্তর্ভুক্ত করা এখন সময়ের দাবি।”
ঢাকা/কাওছার/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট র ক টরট স রক ষ র জন ত মওল ন উপহ র
এছাড়াও পড়ুন:
মাভাবিপ্রবিতে নষ্ট হচ্ছে উপহারের ট্রাক্টরসহ নানা সরঞ্জাম
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) চীন থেকে উপহার পাওয়া টাক্টর, টাইপ রাইটারসহ স্বয়ং মাওলানা ভাসানীর ব্যবহারের বিভিন্ন সরাঞ্জাম অযত্মে অবহেলায় পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে। তাঁর স্মৃতি বিজড়িত সরাঞ্জামগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন পরিবারের সদস্য, ভক্ত ও অনুসারীরা।
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের পশ্চিম পাশে একটি টিনশেডে রয়েছে ট্রাক্টরটি। শেডের চারপাশে স্বচ্ছ কাচ। ট্রাক্টর ও টাইপ মেশিনটিতে জমেছে ধূলার আস্তরণ। মাওলানা ভাসানী ও চীনের কমিউনিস্ট বিপ্লবের নেতা মাও সেতুংয়ের স্মৃতিবিজড়িত এই ট্রাক্টরের সামনের একটি চাকা নেই। এটি উচ্চতায় ছয় ফুট এবং লম্বায় ১০ ফুট।
জানা যায়, মওলানা ভাসানী ১৯৬৩ সালে প্রথম এবং ১৯৬৪ সালে দ্বিতীয়বার চীন সফর করেন। ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে ‘মাও সে-তুঙ এর দেশে’ নামে একটি বইও লেখেন। ১৯৬৬ সালে মওলানা ভাসানী তৃতীয় ও শেষবার চীন সফর করেন। সেসময় চীনের নেতা মাও সেতুং তাঁকে একটি ট্রাক্টর উপহার দেওয়ার কথা বলেন। ১৯৬৭ সালে চীন থেকে ট্রাক্টরটি এ দেশে পাঠানো হয়। সমবায় পদ্ধতির কৃষিকাজে ট্রাক্টরটির সাহায্যে একসঙ্গে ৫০ একর জমি চাষ করা যেত। সে সময় মওলানা ভাসানীর কৃষি চলমান ছিল জয়পুরহাটের পাঁচবিবির মহীপুর এলাকায়।
সেখানে ট্রাক্টরটি কিছুদিন কাজে লাগানো হয়। এরপর ১৯৭৪ সালে ট্রাক্টরটি টাঙ্গাইলের সন্তোষে নিয়ে আসা হয়। পরে ভাসানী ট্রাক্টরটি বসিয়ে না রেখে কাজ করার জন্য বিএডিসিকে দিয়ে দেন। বিএডিসি সেটি জামালপুরে কিছুদিন কাজে লাগায়। জামালপুরে ট্রাক্টরটি এক পর্যায়ে অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকার পর বিক্রির কথা ওঠে। পরে ১৯৯৫ সালে তৎকালীন সন্তোষ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ড ট্রাক্টরটি ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে আনে। বর্তমানে ট্রাক্টরটি ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ শিক্ষার্থী মো. আক্তারুজ্জামান সাজু বলেন, “মাওলানা ভাসানী দল মত নির্বিশেষে আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ। তিনি আছেন আদর্শ, স্মৃতি, ইতিহাস ও কবির কবিতায়। তিনি তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সাম্যাজ্যবাদ, পুঁজিবাদ ও জুলুমের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। এই বঙ্গীয় ‘ব’ দ্বীপে এক সাধারণ পরিবারে জন্ম নিয়েও যে বিশ্বরাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করা যায়, মাওলানা ভাসানী তার জ্বলন্ত উদাহরণ। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য যে, তাঁর রেখে যাওয়া স্মৃতি চিহ্ন ও প্রতিষ্ঠানগুলো আজ ধ্বংসের পথে।”
তিনি আরো বলেন, “মজলুম জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর ‘হক কথা’ পত্রিকা প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠান ‘শান্তি প্রেস’ এর ব্যবহার্য সরঞ্জামগুলো আজ অবহেলায় অযত্নে পড়ে আছে; এই স্মৃতি সংরক্ষণে সরকার কিংবা বিশ্বিবদ্যালয় প্রশাসন কারো কোন দায় নেই। মাওলানা ভাসানী জাদুঘরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে তাঁর স্মৃতি সংরক্ষণ করা এখন সময়ের দাবি।”
ফুড টেকনোলজি এন্ড নিউট্রেশনাল সায়েন্স বিভাগের শিক্ষার্থী সমাপ্তি খান বলেন, “মাওলানা ভাসানী ছিলেন কৃষক ও মেহনতি মানুষের নেতা। তাঁর সংগ্রামী জীবন, চিন থেকে উপহার পাওয়া ট্রাক্টরসহ নানা স্মৃতি আজ আমাদের ইতিহাসের অমূল্য সম্পদ। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, এসব জিনিসপত্র অনেক জায়গায় অযত্ন ও অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভাসানীর ব্যবহৃত জিনিস, যেমন ট্রাক্টর, পোশাক, দলিল, বই ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য একটি স্থায়ী ‘ভাসানী জাদুঘর’ এর উন্নয়ন করা উচিত। সরকার বা স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বাজেট ও তদারকি টিম গঠন করা দরকার।”
তিনি আরো বলেন, “স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর জীবন ও আদর্শ নিয়ে পাঠক্রম অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তাঁর ভাষণ, চিঠিপত্র ও আলোকচিত্র ডিজিটাল আকারে সংরক্ষণ করে অনলাইনে উন্মুক্ত করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সহজে জানতে পারবে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বা স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে নিয়মিত মেরামত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থা করতে হবে। মাওলানা ভাসানী রাজনৈতিক চেতনা তরুণদের মাঝে উজ্জীবিত করতে এসব পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।”
ভাসানীর নাতি ও ভাসানী পরিষদের সদস্য সচিব আজাদ খান ভাসানী বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে কবি বুলবুল খান মাহবুব চাচার নেতৃত্বে আমরা ভাসানী পরিবার, ভক্ত ও অনুসারীরা বর্তমান ট্রাস্টিবোর্ড ভবনটিকে ‘ভাসানী যাদুঘর’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা এবং তাঁর নিজ হাতে গড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে দরবার হলের পাশে স্থানান্তর করে একটি ‘ভাসানী কমপ্লেক্স’ গড়ে তোলার দাবি জানিয়ে আসছি। এর লক্ষ্য একটাই-মওলানা ভাসানীর স্মৃতি, সংগ্রাম ও কর্মকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে সুসংগঠিতভাবে তুলে ধরা।”
তিনি বলেন, “এই দাবিতে বিভিন্ন সময়ে সভা-সমাবেশ, মানববন্ধন এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে একটি কুচক্রী মহলের কারণে চীন থেকে উপহারপ্রাপ্ত ট্রাক্টরসহ তাঁর বহু স্মৃতিচিহ্ন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, যার দায় কেউ নিতে চায় না। তাই আমরা সরকারের কাছে পুনরায় জোর দাবি জানাই, প্রস্তাবিত ‘ভাসানী কমপ্লেক্স ও যাদুঘর’ দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক, যেন তাঁর ইতিহাস, সংগ্রাম ও সম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ পায়।”
তিনি আরো বলেন, “একই সঙ্গে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তাঁর ত্যাগ, মানবতা ও রাজনৈতিক দর্শন পৌঁছে দিতে সকল স্তরের পাঠ্যপুস্তকে মওলানা ভাসানীর জীবনী অন্তর্ভুক্ত করা এখন সময়ের দাবি।”
ঢাকা/কাওছার/এস