আমরা এখন স্বাস্থ্যসচেতন। খাবারে চিনি কমাই, ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলি, এমনকি ডিটক্স পানীয়ও খাই নিয়মিত। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি, যে পাত্রে আমরা খাবার রাখছি বা যে মোমবাতি জ্বালিয়ে পরিবেশ সুন্দর করছি, সেসবই হয়তো আমাদের শরীরে নীরবে বিষ ঢালছে?

১. প্লাস্টিক কনটেইনার

খাবার সংরক্ষণে আমরা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করি প্লাস্টিকের পাত্র। কিন্তু এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে বিপিএ ও ফ্যালেটসের মতো রাসায়নিক, যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে এবং স্তন ও প্রজননতন্ত্রের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। বিশেষত গরম খাবার বা তরল এতে রাখলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।

২.

ননস্টিক কুকওয়্যার

ননস্টিক পাত্রের পৃষ্ঠে ব্যবহৃত টেফলন উচ্চ তাপে পিএফওএ নামের বিষাক্ত গ্যাস নির্গত করে, যা লিভার, ফুসফুস ও থাইরয়েডের জন্য ক্ষতিকর এবং ক্যানসারের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে অনেক গবেষণায় পাওয়া গেছে।

অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জেদ্দাফেরত পাঁচ যাত্রীর কাছ থেকে ৭০০ গ্রাম সোনা জব্দ

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আজ বুধবার সকালে জেদ্দাফেরত পাঁচ যাত্রীর কাছ থেকে ৭০০ গ্রাম সোনা জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। ব্যাগেজ রুলের অতিরিক্ত আনায় এসব সোনা জব্দ করা হয়।

নতুন ব্যাগেজ বিধিমালা (অপর্যটক যাত্রী ব্যাগেজ বিধিমালা, ২০২৫) অনুসারে, বিদেশফেরত একজন যাত্রী কোনো শুল্ক ছাড়াই বছরে একবার সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম সোনার অলংকার আনতে পারবেন।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, এই পাঁচ যাত্রী ১ হাজার ২০০ গ্রাম সোনা এনেছেন। নিয়মানুযায়ী প্রত্যেক যাত্রী ১০০ গ্রামের বেশি যেসব সোনা এনেছেন, তা জব্দ করা হয়েছে।

বিমানবন্দরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, জেদ্দাফেরত জেসমিন আক্তারের কাছ থেকে ২০০ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়। ব্যাগেজ বিধিমালা মোতাবেক যাত্রীকে ১০০ গ্রাম সোনা প্রদান করা হয় এবং বাকি ১০০ গ্রাম সোনা জব্দ করা হয়। একইভাবে মো. নাসির, মোহাম্মদ মাসুম করিম চৌধুরী, কাজী মনোয়ারা বেগম ও ইয়াসমিন আক্তারের কাছ থেকে এক হাজার গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। তাঁদের প্রত্যেককে ১০০ গ্রাম সোনা ফেরত দিয়ে বাকি ৬০০ গ্রাম সোনা জব্দ করা হয়।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মুখপাত্র মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল জানান, জব্দ করা সোনার মূল্য ৩৫ লাখ টাকা। ব্যাগেজ রুলের অতিরিক্ত সোনা আনায় যাত্রীদের মৌখিকভাবে সতর্ক করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ