যে অঞ্চলে বেড়াতে পছন্দ করেন জুহি
Published: 12th, November 2025 GMT
তিন দশক আগের কথা! ভারতের হরিয়ানার মেয়ে জুহি মুম্বাই মাতালেন আমির, শাহরুখদের জুটি হয়েছে। যে সে জুটি না, রোমান্টিক জুটি। মিষ্টি হাসিতে তিনি দর্শকদের নিয়ে গেছেন রোমান্সের অনেক গভীরে। আজ হলো তাঁর ৫৮ বছর।
৬০ ছুঁই ছুঁই! কিন্তু ‘সন অব সরদার’ এবং ‘গোলাব গ্যাং’ দেখলে কি এই কথা বলা যাবে যে জুহি এই বয়সে এতটুকু ম্লান হয়েছেন!
ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন জুহি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠসহ অন্যান্য মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠসহ অন্যান্য খেলার মাঠ যথাযথভাবে সংরক্ষণের নির্দেশনা দিয়েছেন হাইকোর্ট। এক যুগের বেশি সময় আগে করা এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি মো. সোহরাওয়ারদী ও বিচারপতি দিহিদার মাসুম কবীরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার এ রায় দেন।
‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাঠ থাকলেও খেলার সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা’ শিরোনামে ২০১২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে খবর ছাপা হয়। প্রতিবেদনটি যুক্ত করে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে ওই বছর হাইকোর্টে রিট করা হয়। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০১২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট রুল দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠটি কেন সংরক্ষণ করা হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়। পাশাপাশি ঢাবির স্পোর্টস গ্রাউন্ড থেকে নির্মাণসামগ্রী সরিয়ে নিতে এবং শিক্ষার্থীদের খেলাধুলার কার্যক্রম নিশ্চিত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ মামলার শুনানির সময় শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, জগন্নাথ হল, হাজী মুহাম্মদ মহসিন হল, কবি জসীম উদ্দীন হল, ফজলুল হক হল, ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল এবং রোকেয়া হল খেলার মাঠগুলো রক্ষা এবং সব মাঠ যথাযথ অবস্থায় আনতে সম্পূরক আবেদন দাখিল করে এইচআরপিবি। চূড়ান্ত শুনানি শেষে কয়েকটি নির্দেশনাসহ রুল যথাযথ (অ্যাবসলিউট) ঘোষণা করে রুলের রায় বুধবার দেওয়া হয়।
আদালতে রিটের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ শুনানি করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মুনিরুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আনিছুর রহমান খান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি ওই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রায়ের বিষয়টি জানিয়ে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, স্পোর্টস গ্রাউন্ড শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাবশক বলে রায়ে উল্লেখ করেছেন আদালত। শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতা, মানসিক বিকাশ, সামাজিক যোগাযোগ এবং মানসিক বিষণ্নতা দূরীকরণে স্পোর্টস গ্রাউন্ডের ভূমিকা অপরিসীম। ঢাবির সব স্পোর্টস গ্রাউন্ড বা খেলার মাঠ বা খেলার মাঠ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।