পর্বতারোহী, বক্সার ও আয়রনম্যানসহ আট শতাধিক দৌড়বিদের অংশগ্রহণে শেরপুরে হাফ ম্যারাথন
Published: 14th, November 2025 GMT
শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্ত সড়কে আজ শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত হলো দ্বিতীয় হাফ ম্যারাথন। ‘শেরপুর রানার্স কমিউনিটি’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা আট শতাধিক নারী, পুরুষ ও শিশু অংশ নেন। পাহাড়ি পরিবেশে ১, ৫, ১০ ও ২১ কিলোমিটার—মোট চারটি ক্যাটাগরিতে দৌড় হয়।
উপজেলার রাংটিয়া স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে সকাল ছয়টায় ম্যারাথন শুরু হয়। সড়কের যান চলাচল বন্ধ রেখে পথের মোড়ে মোড়ে স্বেচ্ছাসেবকেরা পানি, স্যালাইন, খাবারসহ সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। জরুরি পরিস্থিতির জন্য অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থাও ছিল।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন দেশের বিখ্যাত কয়েকজন খেলোয়াড় ও অভিযাত্রী। ঢাকার দৌড়বিদ খায়রুল ইসলাম (৫৫) বলেন, ‘নিয়মিত দৌড়াই, তাই সুস্থ আছি। দৌড়ালে ওষুধ খেতে হয় না।’ তিনি ১০ কিলোমিটারে দ্বিতীয় ও ৪৫ ঊর্ধ্ব গ্রুপে ২১ কিলোমিটারে সেরা হন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পাহাড়ের ঢালে সীমান্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। মোড়ে মোড়ে স্বেচ্ছাসেবকেরা ম্যারাথনে অংশ নেওয়া লোকদের জন্য পানি, স্যালাইন, হালকা খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রয়োজনে তাঁদের কাছ থেকে সেগুলো নিচ্ছেন দৌড়ে অংশ নেওয়া লোকজন। জরুরি প্রয়োজনে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ও অ্যাম্বুলেন্সও প্রস্তুত আছে।
পাহাড়ি পরিবেশে ১, ৫, ১০ ও ২১ কিলোমিটার—মোট চারটি ক্যাটাগরিতে দৌড় হয়। আজ শুক্রবার সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার রাংটিয়া এলাকায়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পর্বতারোহী, বক্সার ও আয়রনম্যানসহ আট শতাধিক দৌড়বিদের অংশগ্রহণে শেরপুরে হাফ ম্যারাথন
শেরপুরের ঝিনাইগাতী সীমান্ত সড়কে আজ শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত হলো দ্বিতীয় হাফ ম্যারাথন। ‘শেরপুর রানার্স কমিউনিটি’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা আট শতাধিক নারী, পুরুষ ও শিশু অংশ নেন। পাহাড়ি পরিবেশে ১, ৫, ১০ ও ২১ কিলোমিটার—মোট চারটি ক্যাটাগরিতে দৌড় হয়।
উপজেলার রাংটিয়া স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে সকাল ছয়টায় ম্যারাথন শুরু হয়। সড়কের যান চলাচল বন্ধ রেখে পথের মোড়ে মোড়ে স্বেচ্ছাসেবকেরা পানি, স্যালাইন, খাবারসহ সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। জরুরি পরিস্থিতির জন্য অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থাও ছিল।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন দেশের বিখ্যাত কয়েকজন খেলোয়াড় ও অভিযাত্রী। ঢাকার দৌড়বিদ খায়রুল ইসলাম (৫৫) বলেন, ‘নিয়মিত দৌড়াই, তাই সুস্থ আছি। দৌড়ালে ওষুধ খেতে হয় না।’ তিনি ১০ কিলোমিটারে দ্বিতীয় ও ৪৫ ঊর্ধ্ব গ্রুপে ২১ কিলোমিটারে সেরা হন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পাহাড়ের ঢালে সীমান্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। মোড়ে মোড়ে স্বেচ্ছাসেবকেরা ম্যারাথনে অংশ নেওয়া লোকদের জন্য পানি, স্যালাইন, হালকা খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রয়োজনে তাঁদের কাছ থেকে সেগুলো নিচ্ছেন দৌড়ে অংশ নেওয়া লোকজন। জরুরি প্রয়োজনে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ও অ্যাম্বুলেন্সও প্রস্তুত আছে।
পাহাড়ি পরিবেশে ১, ৫, ১০ ও ২১ কিলোমিটার—মোট চারটি ক্যাটাগরিতে দৌড় হয়। আজ শুক্রবার সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার রাংটিয়া এলাকায়