দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত জাপানি সেনাদের দেহাবশেষ পাঠানো হলো দেশে
Published: 2nd, December 2025 GMT
চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিহত ১৮ জাপানি সেনার দেহাবশেষ উত্তোলন এবং জাপানে প্রত্যাবর্তনের প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
জাপান সরকারের মনোনীত ১০ সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল গত ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করে দেহাবশেষ উত্তোলন কাজ করেন।
আরো পড়ুন:
কক্সবাজারে বিউটি পার্লার থেকে তরুণীর লাশ উদ্ধার
খুলনায় নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সোমবার (১ ডিসেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনায় সম্পূর্ণ কর্মকাণ্ডে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক সহায়তা দেয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চল। সার্বিক কার্যক্রমের তত্ত্বাবধান এবং খননকার্যে নেতৃত্ব প্রদান করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও খনন বিশেষজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীর প্রতীক।
দেহাবশেষ উত্তোলন শেষে গত ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং পরবর্তীতে দেহাবশেষসমূহ জাপানে পাঠানো হয়।
২০২৪ সালে জাপান সরকারের অনুরোধে কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ২৩ জন জাপানি সেনার দেহাবশেষ উত্তোলন করে দেশে পাঠানো হয়েছিল।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত জাপানি সেনাদের দেহাবশেষ পাঠানো হলো দেশে
চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিহত ১৮ জাপানি সেনার দেহাবশেষ উত্তোলন এবং জাপানে প্রত্যাবর্তনের প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
জাপান সরকারের মনোনীত ১০ সদস্যের বিশেষজ্ঞ দল গত ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করে দেহাবশেষ উত্তোলন কাজ করেন।
আরো পড়ুন:
কক্সবাজারে বিউটি পার্লার থেকে তরুণীর লাশ উদ্ধার
খুলনায় নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সোমবার (১ ডিসেম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনায় সম্পূর্ণ কর্মকাণ্ডে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক সহায়তা দেয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চল। সার্বিক কার্যক্রমের তত্ত্বাবধান এবং খননকার্যে নেতৃত্ব প্রদান করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও খনন বিশেষজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বীর প্রতীক।
দেহাবশেষ উত্তোলন শেষে গত ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস দল যথাযোগ্য সামরিক মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং পরবর্তীতে দেহাবশেষসমূহ জাপানে পাঠানো হয়।
২০২৪ সালে জাপান সরকারের অনুরোধে কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত ২৩ জন জাপানি সেনার দেহাবশেষ উত্তোলন করে দেশে পাঠানো হয়েছিল।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
আমিনবাজারে পুলিশের তল্লাশি