থাইল্যান্ড–ইন্দোনেশিয়াসহ ৪ দেশে বন্যায় ১২৫০ জনের মৃত্যু
Published: 2nd, December 2025 GMT
ঘূর্ণিঝড় ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট বন্যায় ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় ১ হাজার ২৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে দুর্গম এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে।
মূলত দুটি ঘূর্ণিঝড় ও একটি টাইফুনের প্রভাবে শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে বন্যা দেখা দেয়। ভূমিধসে সেখানকার কিছু শহর ও গ্রামের কাদায় তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় উদ্ধার ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এসব দেশে টানা ভারী বর্ষণ শুরু হলেও দুটি অঞ্চলে আবহাওয়ার পৃথক কারণে এমনটা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বন্যায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখানে অন্তত ৬৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির উত্তর সুমাত্রা প্রদেশে বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে।
ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে শ্রীলঙ্কায় জরুরি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে দেশটিতে ১১ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মারা গেছেন অন্তত ৪১০ জন।
শ্রীলঙ্কার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের মহাপরিচালক সম্পথ কোটুয়েগোডা বলেন, দেশটি নজিরবিহীন মানবিক সংকটের মুখোমুখি।
বন্যায় থাইল্যান্ডে ১৮১ ও মালয়েশিয়ায় ৩ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে সেখানকার কর্তৃপক্ষ।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
থাইল্যান্ড–ইন্দোনেশিয়াসহ ৪ দেশে বন্যায় ১২৫০ জনের মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড় ও ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট বন্যায় ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় ১ হাজার ২৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে দুর্গম এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে।
মূলত দুটি ঘূর্ণিঝড় ও একটি টাইফুনের প্রভাবে শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে বন্যা দেখা দেয়। ভূমিধসে সেখানকার কিছু শহর ও গ্রামের কাদায় তলিয়ে গেছে। এসব এলাকায় উদ্ধার ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এসব দেশে টানা ভারী বর্ষণ শুরু হলেও দুটি অঞ্চলে আবহাওয়ার পৃথক কারণে এমনটা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বন্যায় সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সেখানে অন্তত ৬৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির উত্তর সুমাত্রা প্রদেশে বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে।
ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে শ্রীলঙ্কায় জরুরি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে দেশটিতে ১১ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মারা গেছেন অন্তত ৪১০ জন।
শ্রীলঙ্কার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের মহাপরিচালক সম্পথ কোটুয়েগোডা বলেন, দেশটি নজিরবিহীন মানবিক সংকটের মুখোমুখি।
বন্যায় থাইল্যান্ডে ১৮১ ও মালয়েশিয়ায় ৩ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে সেখানকার কর্তৃপক্ষ।