দিনাজপুরে ট্রাকের ধাক্কায় একই পরিবাররে ২ নারী নিহত
Published: 7th, December 2025 GMT
মারা যাওয়া এক আত্মীয়কে দেখে ফেরার পথে দিনাজপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন সাতজন। তাদের দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (৬ ডিসম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে দিনাজপুর সদর উপজেলার শশরা ইউনিয়নের চুনিয়াপাড়ায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সকালে দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
আরো পড়ুন:
নীলফামারীতে ট্রাকচাপায় শ্রমিক নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার ইথরাইল ইউনিয়নের নুনাইজ গ্রামের আজিজুর রহমানের স্ত্রী খাদিজা বেগম (৫৯) ও রফিকুল ইসলামের স্ত্রী শেফালী (৩৮)। তারা সম্পর্ক শাশুড়ি ও পুত্রবধূ।
আহতরা হলেন- ময়ুরী (২৩), রোমা আক্তার (৪৫), শরিফা (৪৫), রওশনারা (৪০), আমেনা (৩৮), রাহেনা (৪৫) ও ইজিবাইকের চালক খলিলুর রহমান (৩৫)।
নিহতদের পরিবারের সদস্য বাবুল হাসান জানান, শনিবার সকালে সদর উপজেলার শশরা ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ হাট এলাকায় তাদের এক স্বজন মারা যান। তাকে দেখতে পরিবারের সদস্যরা ইজিবাইকে করে সেখানে যান। সন্ধ্যায় ফেরার পথে চুনিয়াপাড়ায় দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে একটি ট্রাক পরিবারের সদস্যদের বহনকরা ইজিবাইককে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই খাদিজা বেগম মারা যান।
আহত অবস্থায় ইজিবাইক চালকসহ আটজনকে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৮টার দিকে শেফালী মারা যান।
দিনাজপুর কোতোয়ালি থানার ওসি মো. নুরুন্নবী জানান, শনিবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে চুনিয়াপাড়া নামক স্থানে ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের দুই যাত্রী মারা গেছেন। সাতজন আহত হয়েছেন। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
ঢাকা/মোসলেম/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত আহত পর ব র
এছাড়াও পড়ুন:
কুড়িলে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৩
ঢাকার কুড়িল এলাকা পিনকার পাওয়ার লিমিটেডে গ্যাস লাইন লিকেজ থেকে আগুন লেগে তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সাড় সাড়ে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে রাত পৌনে ১টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
দগ্ধ তিনজন হলেন- মো. মাসুদ মিয়া (৬০), মো. শামসুদ দোহা (২২) ও মো. লুৎফর রহমান (৩০)।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান বলেন, “কুড়িল থেকে আগুনে দগ্ধ হয়ে আসা তিনজনের মধ্যে মাসুদের ১৫ শতাংশ দগ্ধ, শামসুদ্দোহার ১৮ শতাংশ দগ্ধ ও লুৎফরের ৭ শতাংশ শরীর দগ্ধ হয়েছে। তাদের ভর্তি করা হয়েছে।”
ঢাকা/বুলবুল/ইভা