জায়েদ, মাহিরা বিদেশ কেন, জানালেন মিশা সওদাগর
Published: 7th, December 2025 GMT
একসময় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন মানেই ছিল মিশা–জায়েদ প্যানেলের দাপট। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে এখন সেই চিত্র আর নেই। মন্দা বাজার, কাজের সংকট আর অনিশ্চয়তার কারণে আগের মতো জমজমাট নেই এফডিসি, বদলেছে শিল্পীদের জীবনধারাও। অনেকে দেশের বাইরেও পাড়ি জমাচ্ছেন।
মিশা সওদাগর দেশে থাকলেও সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। বেশ আগেই তিনি আমেরিকায় যান বলে জানা গেছে। জুলাই আন্দোলনের পরবর্তী সময়েও দেশে ফেরেননি এই অভিনেতা। গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন জায়েদ খান। পাশাপাশি উপস্থাপনাতেও যুক্ত হয়েছেন তিনি। ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই নায়ক নতুনভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাচ্ছেন প্রবাসে।
অন্যদিকে জনপ্রিয় খল অভিনেতা মিশা সওদাগর রয়েছেন দেশেই। সম্প্রতি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দেশ টিভিতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শিল্পীদের দেশ ছাড়ার প্রসঙ্গ উঠে আসে। উপস্থাপক প্রশ্ন তোলেন—জায়েদ খান তো বিদেশে, শুধু তিনিই নন, অনেক শিল্পীই এখন দেশের বাইরে। এর কারণ কী?
পযর্দায় মিশা সওদাগর.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যুক্তরাজ্য ও কাতারের যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা ঘোষণা
কক্সবাজারে বসবাসরত রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তা ও পরিবেশ সুরক্ষা জোরদারে যুক্তরাজ্য ও কাতার যৌথভাবে ১১.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান ঘোষণা করেছে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, যুক্তরাজ্য, কাতার রাষ্ট্রের সাথে অংশীদার হয়ে মানবিক প্রচেষ্টা জোরদার করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং যৌথভাবে বাংলাদেশের কক্সবাজারে ৬ লাখ ৪৭ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী ও আশ্রয়দাতা সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য ১১.২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল ঘোষণা করেছে।
এই যৌথ সহায়তার মাধ্যমে ক্যাম্পে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ রোহিঙ্গা পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং শরণার্থী শিবির ও আশপাশ এলাকায় পরিবেশগত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সরবরাহ করা হবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা একসঙ্গে নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও আরও টেকসই সম্প্রদায় গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এলপিজি সরবরাহের ফলে জ্বালানি কাঠের ওপর নির্ভরতা কমবে, যা গত কয়েক বছরে আশপাশ এলাকায় ব্যাপক বন উজাড়ের কারণ হয়েছিল।
২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের আগমনের পর থেকে কক্সবাজার বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থলে পরিণত হয়েছে।