গণপূর্ত অধিদপ্তরের ৩৫৬ পদের বাছাই পরীক্ষার সিট প্ল্যান প্রকাশ
Published: 7th, December 2025 GMT
গণপূর্ত অধিদপ্তরের ৩ ক্যাটাগরির ৩৫৬টি শূন্য পদে সরাসরি জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে এমসিকিউ পরীক্ষার সিট প্ল্যান প্রকাশ করা হয়েছে। এমসিকিউ পরীক্ষা ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
পরীক্ষার সময়সূচি ও বিস্তারিতপদের নাম: ১. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
২. হিসাব সহকারী
তারিখ ও সময়: ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টায় শুরু হবে।
পদের নাম: অফিস সহকারী
তারিখ ও সময়: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টায় শুরু হবে।
আরও পড়ুনসামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তরে নিয়োগ, পদসংখ্যা ৪৫০৬ ডিসেম্বর ২০২৫আরও পড়ুনএআই যেভাবে ২০২৬ সালে ৮৯% চাকরিতে প্রভাব ফেলবে৯ ঘণ্টা আগেপরীক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা১.
২. প্রার্থীকে অবশ্যই প্রবেশপত্রটির প্রিন্ট কপি পরীক্ষাকেন্দ্রে পরিদর্শককে প্রদর্শন করতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না।
বিস্তারিত দেখুন এই ঠিকানায়
আরও পড়ুনজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ, পদসংখ্যা ২৪৩ ঘণ্টা আগেউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
১৫ বছর পর আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে বাংলাদেশ
বিশ্ব সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি) ২০২৫ গ্লোবাল ফাইনালের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ। ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ ডব্লিউসিজির বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও ফিরে যাচ্ছে বৈশ্বিক ই–স্পোর্টসের মূল মঞ্চে। ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ডব্লিউসিজি ক্রিয়েটর রামবেল: গ্লোবাল ফাইনালস ২০২৫ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন বাংলাদেশের চারজন প্রতিযোগী।
বাংলাদেশ দলে আছেন মো. সৈকত ইসলাম (গেমিং নাম ইটজ কাব্য, কুষ্টিয়া), নয়ন হোসেন (এপোলো গেমিং, যশোর), মো. রায়হান (হেডশট কিং, নারায়ণগঞ্জ) ও মো. তানভীর আহমেদ (টাইমবার্নার জিজি, ঢাকা)।
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সুমিত সাহা বলেন, ‘অবশেষে বহুদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পেল। ১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে অংশ নিচ্ছে—এটি আমাদের দেশের গেমিং সম্প্রদায়ের জন্য এক ঐতিহাসিক অর্জন। এখন সময় এসেছে আমাদের প্রতিভা, পরিশ্রম, আবেগ এবং সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার।’
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ আশা করছে, এই আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ তরুণ প্রজন্মের ক্রিয়েটর সংস্কৃতি, ই–স্পোর্টস শিল্প এবং ডিজিটাল প্রতিভা উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশকে বৈশ্বিক পর্যায়ে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।