এবার ভারতের চালে শুল্ক আরোপের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
Published: 9th, December 2025 GMT
ভারতের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধের নতুন ফ্রন্ট খোলার ইঙ্গিত দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার ট্রাম্পের নজর চালসহ কৃষিজাত পণ্যে। শুধু ভারতের কৃষিজাত পণ্য নয়, কানাডার সারের ওপরও চোখ পড়েছে ট্রাম্পের।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার সংবাদে বলা হয়েছে, সস্তা বিদেশি পণ্য মার্কিন উৎপাদনে প্রভাব ফেলছে বলে অভিযোগ জানিয়েছেন মার্কিন কৃষকেরা। সেই অভিযোগ হাতিয়ার করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তাঁর প্রশাসন কানাডার সার, ভারতের চালসহ বিভিন্ন কৃষিপণ্য আমদানিতে নতুন শুল্ক আরোপের কথা ভাবছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের জন্য ১২ বিলিয়ন বা ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারের সহায়তা ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
হোয়াউট হাউস সূত্রে জানা গেছে, এই প্যাকেজের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আয়ের একটি অংশ কৃষকদের সহায়তা হিসেবে দেওয়া হবে। সয়াবিন ও শস্যের মতো মূল ফসল উৎপাদকদের জন্য এককালীন ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার এবং ফল ও সবজি চাষের জন্য ১০০ কোটি ডলার দেওয়া হবে।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এ অর্থ বিতরণ শুরু হবে। যেসব খামারের বার্ষিক আয় ৯ লাখ ডলারের কম, তাদের সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দেওয়া হবে। ফসলের কম দাম, উচ্চ উৎপাদন খরচ ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্য উত্তেজনার মধ্যে কৃষকদের এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। ২০১৮ সালেও কৃষকদের এমন সহায়তা দেওয়া হয়েছিল।
ট্রাম্পের সমর্থকেরা মনে করছেন, শুল্কের অর্থ দিয়ে কৃষকদের সহায়তা করা হচ্ছে; কতরদাতাদের কিছু করতে হচ্ছে না। অন্যদিকে সমালোচকেরা মনে করছেন, শুল্কের প্রভাব মোকাবিলার জন্য এটি একধরনের বেল আউট।
কৃষকদের সহায়তায় নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘৫ বছরে ভারত-অস্ট্রেলিয়া খেলবে ৩০০ ম্যাচ, আমরা ৫০-৬০টি’
আমাদের প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি ভালো খেলেছে তারা। গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৫–৩ আর ফ্রান্সের কাছে ৩–২ গোলের হার, কোরিয়ার সঙ্গে ড্র। কোরিয়াকে আরেকবার হারিয়েছে, ওমানকে দাঁড়াতেই দেয়নি। সব মিলিয়ে দুর্দান্ত। সত্যি, এতটা আমরা আশা করিনি। আমিরুলের পারফরম্যান্সও অসাধারণ। এটাও ঠিক, দলের অন্যরা আমিরুলের ওপর আস্থা রেখেছে। সেও সেই আস্থার প্রতিদান দিয়েছে। পুরো দলই দারুণ খেলেছে।
আমরা বিশ্বকাপের জন্য ক্যাম্প করেছি, বিদেশি কোচ এনেছি; এই রীতি নতুন নয়। কোনো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের আগেই আমাদের বেশি তৎপর দেখা যায়। এরপর আবার সবাই চুপচাপ। জাতীয় দলের বেলায়ও একই। আমরা অনেক ভালো ভালো সুযোগ তৈরি করেছি। কিন্তু টুর্নামেন্ট শেষ হলে দলটা আবার অগোছালো হয়ে যায়। লিগ নেই, কোনো ম্যাচ হয় না। এই পারফরম্যান্স ধরে রাখতে হলে ম্যাচ খেলার কোনো বিকল্প নেই।