২০২৬ বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচের প্রত্যেক অর্ধে তিন মিনিটের ‘হাইড্রেশন ব্রেক’ (পানি পানের বিরতি) রাখার ঘোষণা দিয়েছে ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ফিফা)।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিশ্বকাপে ফুটবলারদের ভোগাতে পারে উচ্চ তাপমাত্রা। যে কারণে ‘খেলোয়াড়দের কল্যাণকে অগ্রাধিকার’ দিয়ে নতুন এই ব্যবস্থা চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিফা।

ম্যাচ চলাকালে আবহাওয়া ও মাঠের পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, প্রতিটি ম্যাচের দুই অর্ধেই ২২ মিনিটের মাথায় খেলা সাময়িকভাবে ৩ মিনিটের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। যা কার্যত ম্যাচগুলোকে চার ভাগে ভাগ করবে (চার-কোয়ার্টার)। কোচ ও সম্প্রচারকদের সঙ্গে পরামর্শ করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপের প্রধান টুর্নামেন্ট কর্মকর্তা মানলো জুবিরিয়া বলেছেন, ‘প্রত্যেকটি ম্যাচের জন্য, ম্যাচ যেখানেই খেলা হোক না কেন, ছাদ থাকুক বা না থাকুক, তাপমাত্রা যাই হোক না কেন, তিন মিনিটের হাইড্রেশন বিরতি থাকবে।’

আরও পড়ুনক্লাব বিশ্বকাপে গরম আর ঝড়–বৃষ্টিই শিরোনাম, ২০২৬ বিশ্বকাপে কী হবে২২ জুন ২০২৫

ফিফার মতে, এ পদ্ধতি পূর্ববর্তী কিছু টুর্নামেন্টে ব্যবহৃত হওয়া বিরতির একটি সহজ ও সরলীকৃত সংস্করণ, যার মধ্যে আছে ২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপও। গত গ্রীষ্মের ক্লাব বিশ্বকাপে পানি পানের বিরতি দেওয়া হয়েছিল, যদিও তা শুধু অতিরিক্ত গরমের মধ্যে খেলা ম্যাচগুলোতে প্রযোজ্য ছিল। সেই টুর্নামেন্টের কিছু ম্যাচে তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট (প্রায় ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পর্যন্ত পৌঁছেছিল।

ক্লাব বিশ্বকাপে গরমের কারণে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের বদলি খেলোয়াড়েরা মামেলোদি সানডাউনস–ডর্টমুন্ড ম্যাচের প্রথমার্ধটা দেখেছিলেন লকার রুমে বসে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক ল ব ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

এআই যেভাবে ২০২৬ সালে ৮৯% চাকরিতে প্রভাব ফেলবে

বিশ্বজুড়ে কর্মক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। এটি শুধু যন্ত্র বা সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ নয়, মানুষের কাজের ধরন, নেতৃত্ব, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং নতুন দক্ষতা শেখার পদ্ধতিতেও বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সিএনবিসির শীর্ষ মানবসম্পদ কর্মকর্তাদের জরিপে দেখা গেছে, আগামী বছরে প্রায় ৮৯ শতাংশ চাকরিতে এআইয়ের প্রভাব পড়বে।

চাকরিতে এআইয়ের উত্থান

জরিপে অংশ নেওয়া কর্মকর্তাদের মতে, এআই চাকরির অর্ধেকের বেশি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে। তবে অনেক সংস্থা এখনো এআইয়ের সম্পূর্ণ ব্যবহার শুরু করেনি। শীর্ষ কর্মকর্তাদের একাংশ বলছেন, এখনো পুরোপুরি বলা সম্ভব নয়, কতটা চাকরিতে প্রকৃত প্রভাব পড়বে। তবে চাকরির ধরন ও কাঠামোতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসার এ আশঙ্কা রয়েছে। সংস্থাগুলো বিভিন্ন বিভাগের কর্মীদের কাজের ধরন পুনর্বিন্যাস করতে শুরু করেছে। উদাহরণস্বরূপ, যেসব কাজ পুনরাবৃত্তিমূলক, তা এখন এআই দ্বারা সম্পন্ন হচ্ছে এবং কর্মীরা বেশি সৃজনশীল ও কৌশলগত কাজে মনোনিবেশ করতে পারছেন।

প্রথম আলো ফাইল ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় ১০ম গ্রেডে চাকরি, পদ ১৩
  • বিশ্বকাপের টিকিট কীভাবে পাবেন, টিকিট থাকলেই কি যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়া যাবে
  • মাইক্রোসফট রিসার্চ ফেলোশিপ ২০২৬: গবেষকদের জন্য নতুন যে সুযোগ
  • লন্ডনে ঢালিউড অ্যাওয়ার্ডের আয়োজন করবে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি
  • টিআইবিতে ‘এরিয়া কো-অর্ডিনেটর’ পদে নিয়োগ, বেতন ১ লাখ ১২ হাজার
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ, পদসংখ্যা ২৪
  • এআই যেভাবে ২০২৬ সালে ৮৯% চাকরিতে প্রভাব ফেলবে
  • ২০২৬ বিশ্বকাপে কি মৃত্যুকূপ বলে কিছু আছে
  • বিশ্বকাপ ফুটবল ও বিশ্বকাপ ক্রিকেট—দুই বিশ্বকাপেই খেলবে যেসব দেশ