লালবাগে শত্রুতার জের ধরে মো. হোসেন (২৪) নামে এক কারখানা শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সে ইমিটেশনের জিনিস (কানের দুল) তৈরির কারখানায় কাজ করতো।

মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে তার বাসার অদূরে ঘটনাটি ঘটে।

আরো পড়ুন:

স্বামী-স্ত্রী হত্যা: যোগেশ চন্দ্রকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষ বিদায়

গৃহকর্মী বোরকা পরে ঢুকে বের হন স্কুল ড্রেসে

গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনরা উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে বিকেল সাড়ে ৪টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লালবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইয়াসিন আলী রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “পূর্ব শত্রুতার জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। অপরাধীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।”

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো.

ফারুক বলেন, “নিহতের মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।”

নিহতের বোন সুরাইয়া আক্তার অভিযোগ করে বলেন, “শত্রুতার জের ধরে এলাকার চিহ্নিত বখাটেরা ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেছে।”

নিহত মো. হোসেন মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে। বর্তমানে লালবাগের শহীদ নগর দুই নম্বর গলির একটি বাসার পঞ্চম তলায় ভাড়া থাকতেন।

ঢাকা/এমআর/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য

এছাড়াও পড়ুন:

গাজার ‘হলুদ রেখা’ থেকে সরবে না সেনা, এটিই নতুন সীমান্ত: ইসরায়েলি বাহিনীর প্রধান

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপে উপত্যকাটিতে নির্দিষ্ট সীমারেখা বরাবর সেনা সদস্যের সরিয়ে নিয়েছিল ইসরায়েল। ওই সীমারেখাকে বলা হয় ‘ইয়েলো লাইন’ বা ‘হলুদ রেখা’। এখন ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, যুদ্ধবিরতির পরের ধাপগুলোয় ওই সীমারেখা থেকে আর পিছিয়ে যাবে না তারা। এটিই হবে গাজা ও ইসরায়েলের ‘নতুন সীমান্ত’।

সম্প্রতি গাজায় মোতায়েন করা ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেছেন ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান ইয়াল জামির। হলুদ রেখা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের আর পিছিয়ে না নেওয়ার অর্থ হলো, গাজার অর্ধেকের বেশি এলাকা নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইসরায়েলের। এর মধ্যে গাজার অনেক কৃষিজমি ও মিসরের সঙ্গে উপত্যকাটির রাফার সীমান্ত ক্রসিং রয়েছে।

ইয়াল জামির ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন উত্তর গাজায়। সেখানে তিনি বলেন, ‘হলুদ রেখা হবে (ইসরায়েলের) নতুন সীমান্ত। এটি আমাদের সম্মুখ প্রতিরক্ষা রেখা হিসেবে কাজ করবে। এই রেখা বরাবর আমাদের অভিযান কার্যক্রম চলবে। গাজার বড় অংশে ইসরায়েলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আমরা এই প্রতিরক্ষা রেখা থেকে সরব না।’

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান ইয়াল জামির

সম্পর্কিত নিবন্ধ