ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ডিআইইউ) গত শনিবার অনুষ্ঠিত হয় ‘ডিজিটাল ডায়নামিকস: ফ্রম কনটেন্ট টু কমার্স’–শীর্ষক কর্মশালা। এর আয়োজক ছিল ডিআইইউর কমিউনিটি ডিজিটাল স্টোরিটেলিং ফেস্টিভ্যাল (সিডিএসটিএফ) কমিটি।

সিডিএসটিএফের তৃতীয় আসরের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়টির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের (জেএমসি) বিভিন্ন বর্ষের প্রায় ৭০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন।

সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কীভাবে সহজে গল্পের আকারে কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব—এসব বিষয়ে কর্মশালা আলোচনা করা হয়।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্যে আবদুল কাবিল খান বলেন, প্রশিক্ষকদের দীর্ঘদিনের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের জন্য বাস্তবভিত্তিক শেখার বড় সুযোগ। জেএমসি বিভাগ সব সময়ই ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে সংযোগ তৈরির চেষ্টা করে আসছে। এই কর্মশালা সেই ধারাবাহিক প্রচেষ্টারই অংশ। বর্তমান ডিজিটাল যুগে শুধু ভালো কনটেন্ট তৈরি করলেই হবে না, সেই কনটেন্টকে আর্থিকভাবে সফল করা যায়—এটিও জানা জরুরি।

কর্মশালার প্রথম সেশনে কনটেন্ট তৈরির কৌশল বিষয়ে আলোচনা করেন প্রথম আলোর সিনিয়র কনটেন্ট ম্যানেজার খায়রুল বাবুই। প্রথম আলোর ডিজিটাল বিজনেস বিভাগের সহকারী মহাব্যবস্থাপক রুহুল আমিন রনি ডিজিটাল কনটেন্ট থেকে আয়ের প্রসঙ্গে আলোচনা করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআইইউর সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক ড.

গ্রেগ সাইমনস, সিডিএসটিএফের আহ্বায়ক ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবদুল কাবিল খান, প্রভাষক ঈহা অবাপ্তি এবং সিডিএসটিএফের উপদেষ্টা নাইম হাসান রিদয় ও ইকবাল হোসেন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কনট ন ট

এছাড়াও পড়ুন:

ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে ডিজিটাল কনটেন্টের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা বিষয়ে কর্মশালা

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ডিআইইউ) গত শনিবার অনুষ্ঠিত হয় ‘ডিজিটাল ডায়নামিকস: ফ্রম কনটেন্ট টু কমার্স’–শীর্ষক কর্মশালা। এর আয়োজক ছিল ডিআইইউর কমিউনিটি ডিজিটাল স্টোরিটেলিং ফেস্টিভ্যাল (সিডিএসটিএফ) কমিটি।

সিডিএসটিএফের তৃতীয় আসরের অংশ হিসেবে আয়োজিত এ কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়টির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের (জেএমসি) বিভিন্ন বর্ষের প্রায় ৭০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন।

সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কীভাবে সহজে গল্পের আকারে কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব—এসব বিষয়ে কর্মশালা আলোচনা করা হয়।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্যে আবদুল কাবিল খান বলেন, প্রশিক্ষকদের দীর্ঘদিনের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের জন্য বাস্তবভিত্তিক শেখার বড় সুযোগ। জেএমসি বিভাগ সব সময়ই ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে সংযোগ তৈরির চেষ্টা করে আসছে। এই কর্মশালা সেই ধারাবাহিক প্রচেষ্টারই অংশ। বর্তমান ডিজিটাল যুগে শুধু ভালো কনটেন্ট তৈরি করলেই হবে না, সেই কনটেন্টকে আর্থিকভাবে সফল করা যায়—এটিও জানা জরুরি।

কর্মশালার প্রথম সেশনে কনটেন্ট তৈরির কৌশল বিষয়ে আলোচনা করেন প্রথম আলোর সিনিয়র কনটেন্ট ম্যানেজার খায়রুল বাবুই। প্রথম আলোর ডিজিটাল বিজনেস বিভাগের সহকারী মহাব্যবস্থাপক রুহুল আমিন রনি ডিজিটাল কনটেন্ট থেকে আয়ের প্রসঙ্গে আলোচনা করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআইইউর সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক ড. গ্রেগ সাইমনস, সিডিএসটিএফের আহ্বায়ক ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবদুল কাবিল খান, প্রভাষক ঈহা অবাপ্তি এবং সিডিএসটিএফের উপদেষ্টা নাইম হাসান রিদয় ও ইকবাল হোসেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ