2025-11-12@15:11:54 GMT
إجمالي نتائج البحث: 5
«আর সব ই»:
তারুণ্যএক হাজার দরজার ওপারেযখন আমি খুব ছোট ছিলাম, আর একা ছিলামচার চারটা গ্যারাজ সেই বড় বাড়িটায়, আর তখনগরমকাল ছিল, যত দূর মনে পড়ে,রাতে লনের ওপর শুয়ে আমি,আমায় ঢেকে রেখেছে দুমড়ে–মুচড়ে যাওয়া ক্লোভার,ওপরে প্রাজ্ঞ তারাদের বিছানা,মায়ের ঘরের জানালাটায়-চোঙার ভিতর থেকে হলুদ উত্তাপ ঝরে ঝরে ক্লান্ত,বাবার জানালাটা, অর্ধেক বন্ধ,এক চোখ—যেখানে ঘুমন্ত মানুষেরা ফিরে যায়,আর বাড়িটার কাঠের তক্তা, দেয়াল মসৃণ মোমের মতো সাদাহয়তো লক্ষ লক্ষ পাতা ভেসেছিল—তাদেরঅদ্ভুত বোঁটায় ভর দিয়েপাশে তখন ঝিঁঝি পোকার ডাকআর আমি, আমার আনকোরা নতুন শরীরে,তখনো নারী নই,রাতের তারাদের প্রশ্নগুলো করেছিআর ভেবেছি ঈশ্বর হয়তো সত্যিই দেখতে পাবেসব তাপ, আর রং করা আলো,কনুই, হাঁটু, স্বপ্ন, শুভরাত্রি।[‘ইয়াং’ কবিতাটি ‘অল মাই প্রিটি ওয়ানস’ (১৯৬২) বই থেকে নেওয়া।]অ্যান সেক্সটন (জন্ম: ৯ নভেম্বর ১৯২৮—মৃত্যু: ৪ অক্টোবর ১৯৭৪)
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: ইনস্টাগ্রাম
২০ দিন আগে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলে গেছেন হামজা চৌধুরী। শেফিল্ড ইউনাইটেড নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করা এই তারকার মনের বড় অংশজুড়ে এখন একটাই নাম বাংলাদেশ! বাবার সঙ্গে কথা হলেই বাংলাদেশ নিয়ে গল্প জুড়ে দেন। এমনকি পরিবারের সদস্যরা এক হলেও বাংলাদেশ নিয়ে অনেক কথা হয়। ইংল্যান্ড থেকে আজ প্রথম আলোকে এমনটাই জানিয়েছেন হামজার বাবা দেওয়ান গোলাম মোর্শেদ চৌধুরী।গত ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে লাল-সবুজের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল হামজার। তার আগে ১৭ মার্চ সিলেটে পা রাখার পর বিমানবন্দর থেকে হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার স্নানঘাটের নিজ বাড়ি পর্যন্ত উষ্ণ অভ্যর্থনা পান হামজা।সে বাংলাদেশ নিয়ে অনেক কথা বলেছে। আসলে বাংলাদেশে গিয়ে এত মানুষের ভালোবাসা পেয়ে সে খুবই আনন্দিত। এখন কথা হলেই ও বাংলাদেশ নিয়ে বলে।মোর্শেদ চৌধুরী, হামজা চৌধুরীর বাবাবাবার সঙ্গে হামজা চৌধুরী
ভারতীয় বাংলা সিনেমার বর্ষীয়ান অভিনেতা সন্তু মুখার্জি। ২০২০ সালের ১১ মার্চ পরপারে পাড়ি জমান তিনি। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সন্তু মুখার্জির জন্মদিন। বেঁচে থাকলে আজ ৭৪ বছর পূর্ণ করতেন। বিশেষ দিনে এই অভিনেতাকে স্মরণ করেছেন তারই কন্যা জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। বাবার জন্মদিন উপলক্ষে ফেসবুকে দীর্ঘ একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন স্বস্তিকা মুখার্জি। লেখার শুরুতে আলোচিত এই অভিনেত্রী লেখেন, “শুভ জন্মদিন বাবা। কোথায় আছো সে তো জানি না, কে আলমারি থেকে নতুন জামা বের করে জোর করে পরিয়ে দেবে তাও জানি না। আশা করি, কেউ নিশ্চয়ই আছে, আমার মতন করে তোমায় আগলে রেখেছে। প্রতি বছরের মতন, এবারেও নতুন ফতুয়া-লুঙ্গি পরো। খাদির দোকানে গেলে, গেরুয়া রংয়ের কোনো কাপড় দেখলেই মনে হয় তোমার জন্য একটা পাঞ্জাবি বানাতে দিই, তারপর মুহূর্তেই মনে পড়ে তুমি...
