রাত জেগে সীমান্ত পাহারা জনতার, পুশইনে ব্যর্থ বিএসএফ
Published: 31st, May 2025 GMT
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পুশইন নিয়ে রাতভর চলে উত্তেজনা। পুশইন ঠেকাতে প্রায় ১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় মানব দেয়াল সৃষ্টি করে রাতভর পাহারা দেয় হাজারো স্থানীয় জনতা। এ সময় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি ও আনসার ভিডিপি পুশইন ঠেকাতে কঠোর অবস্থান নেয়।
শুক্রবার (৩১ মে) রাতে কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের শোভারকুটি ও শিপেরহাট সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের আসাম রাজ্যের ধুবরী জেলার গোলকগঞ্জ থানার বিএসএফ সদস্যরা দুটি পিকাপ ভ্যানে ৫০-৬০জন নাগরিককে বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ফাইসকারকুটি গ্রামের একটি স্কুলে পুশইন করার জন্য জড়ো করে। পরে সীমান্ত গ্রামটির সব লাইট বন্ধ করে পুশইন করার চেষ্টা করে বিএসএফ। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে শত শত জনতা সীমান্তে অবস্থান নিয়ে পাহারা বসায়। পরে কুড়িগ্রাম ২২-বিজিবির কচাকাটা ও কেদার ক্যাম্পের সদস্য ও আনসার ভিডিপির কয়েকটি টিম সীমান্তে কঠোর অবস্থান নেয়। অপরদিকে, বিএসএফও অবস্থান নেয় ভারতীয় সীমান্তে। পরে রাত ২টার দিকে শূন্যরেখায় অবস্থান নেয় বিএসএফ। এসময় বিএসএফ কয়েক দফা বিজিবির সঙ্গে কথা বলতে চাইলে বিজিবি তা প্রত্যাখ্যান করে। পরে রাত ৩টার দিকে শূন্যরেখা থেকে সরে যায় বিএসএফ।
কুড়িগ্রাম-২২ বিজিবি'র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহাবুব উল হক জানান, সীমান্ত দিয়ে বিএসএফ অবৈধভাবে কাউকে পুশইন করতে না পারে সেজন্য বিজিবি, আনসার সদস্যসহ সীমান্তবাসী যৌথভাবে পাহারা দিচ্ছে। সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: অবস থ ন ন য় ব এসএফ প শইন
এছাড়াও পড়ুন:
রাত জেগে সীমান্ত পাহারা জনতার, পুশইনে ব্যর্থ বিএসএফ
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের পুশইন নিয়ে রাতভর চলে উত্তেজনা। পুশইন ঠেকাতে প্রায় ১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় মানব দেয়াল সৃষ্টি করে রাতভর পাহারা দেয় হাজারো স্থানীয় জনতা। এ সময় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড বিজিবি ও আনসার ভিডিপি পুশইন ঠেকাতে কঠোর অবস্থান নেয়।
শুক্রবার (৩১ মে) রাতে কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের শোভারকুটি ও শিপেরহাট সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভারতের আসাম রাজ্যের ধুবরী জেলার গোলকগঞ্জ থানার বিএসএফ সদস্যরা দুটি পিকাপ ভ্যানে ৫০-৬০জন নাগরিককে বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ফাইসকারকুটি গ্রামের একটি স্কুলে পুশইন করার জন্য জড়ো করে। পরে সীমান্ত গ্রামটির সব লাইট বন্ধ করে পুশইন করার চেষ্টা করে বিএসএফ। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে শত শত জনতা সীমান্তে অবস্থান নিয়ে পাহারা বসায়। পরে কুড়িগ্রাম ২২-বিজিবির কচাকাটা ও কেদার ক্যাম্পের সদস্য ও আনসার ভিডিপির কয়েকটি টিম সীমান্তে কঠোর অবস্থান নেয়। অপরদিকে, বিএসএফও অবস্থান নেয় ভারতীয় সীমান্তে। পরে রাত ২টার দিকে শূন্যরেখায় অবস্থান নেয় বিএসএফ। এসময় বিএসএফ কয়েক দফা বিজিবির সঙ্গে কথা বলতে চাইলে বিজিবি তা প্রত্যাখ্যান করে। পরে রাত ৩টার দিকে শূন্যরেখা থেকে সরে যায় বিএসএফ।
কুড়িগ্রাম-২২ বিজিবি'র অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহাবুব উল হক জানান, সীমান্ত দিয়ে বিএসএফ অবৈধভাবে কাউকে পুশইন করতে না পারে সেজন্য বিজিবি, আনসার সদস্যসহ সীমান্তবাসী যৌথভাবে পাহারা দিচ্ছে। সীমান্তে টহল জোরদার করা হয়েছে।