ভালোবেসে বিয়ে, পরিবারের সম্মতি না থাকায় কিছুটা গোপনে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে সম্পন্ন হয়। এরপর ময়মনসিংহ শহরে ভাড়া বাসায় সংসার পাতেন তারা। বছর যেতে না যেতে বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। কনের দাবি, তার স্বামী আরেজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে বিয়ে করতে চান এবং তাদের বিয়ে অস্বীকার করেন।  তাই পারিবারিক স্বীকৃতির দাবিতে গত বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ভুক্তভোগী তার স্বামীর বাড়িতে এসে ওঠেন। 

নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলা সদর ইউনিয়নের ছোছাউড়া গ্রামের আলাল মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি সমাধান করতে শনিবার (২ আগস্ট) সকালে উভয় পরিবার আলোচনায় বসার কথা ছিল। বিকেল পর্যন্ত আলোচনায় বসেনি। 

আলাল মিয়ার ছেলে হানিফ মিয়ার সঙ্গে ওই নারীর বিয়ে হয়েছে। ভুক্তভোগী নারীর উপস্থিতি টের পেয়ে হানিফ মিয়া বসত ঘরে তালা দিয়ে বাড়ি ছেড়ে চলে যায়। উপায় না পেয়ে ওই মেয়ে ঘরের বারান্দায় অনশনে বসেন স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে। ভুক্তভোগী নারী একই উপজেলার বাসিন্দা। তিনি ময়মনসিংহ একটি বেসরকারি হাসপাতালে সেবিকার চাকরি করেন।

আরো পড়ুন:

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে নারী

সেশনজট নিরসনের দাবিতে চবির শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন

ওই নারী জানান, কলেজ জীবনের লেখাপড়া করার সময় হানিফ মিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে তারা গোপনে বিয়ে করেন। ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের দিঘারকান্দা এলাকার কাজী মো.