দক্ষিণ সুদানে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ১৮
Published: 29th, January 2025 GMT
দক্ষিণ সুদানের ইউনিটি স্টেটে ২১ জন যাত্রী এবং ক্রু বহনকারী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৮ জন নিহত হয়েছে। বুধবার জাতিসংঘের রেডিও মিরায়া এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ মিশন পরিচালিত রেডিও মিরায়ার তথ্য অনুযায়ী, উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্যটির একটি তেলক্ষেত্র থেকে যাত্রা করার সময় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রতিবেদনে আর কোনো বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়নি।
দক্ষিণ সুদানের তথ্যমন্ত্রী মাইকেল মাকুয়েই তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের অনুরোধের জবাব দেননি।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুদ্ধবিধ্বস্ত দক্ষিণ সুদানে বেশ কয়েকটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে রাজধানী জুবা থেকে ইরোল শহরে যাত্রী বহনকারী একটি ছোট বিমান বিধ্বস্ত হলে কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হন।
২০১৫ সালে রাজধানী জুবার বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পর যাত্রীদের নিয়ে রাশিয়া নির্মিত একটি কার্গো বিমান বিধ্বস্ত হলে কয়েক ডজন মানুষ নিহত হয়।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ক্রিকেট ম্যাচের দায়িত্ব পালন করতে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনা, আহত ২৭ নারী পুলিশ সদস্য
বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার ক্রিকেট ম্যাচের দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছিলেন নারী পুলিশ সদস্যের একটি দল। এ সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাঁদের বহনকারী বাস একটি গাছে ধাক্কা দেয়। এতে বাসে থাকা ২৭ নারী পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের দামপাড়া পুলিশলাইনসের ভেতর এই ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ জানায়, নগরের সাগরিকা এলাকায় বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার ক্রিকেট ম্যাচের দায়িত্ব পালনে যাচ্ছিলেন নারী পুলিশ সদস্যরা। তাঁদের বহনকারী বাস দামপাড়া পুলিশলাইনসের ভেতরে উঁচু স্থান থেকে ঢালু রাস্তায় নামার সময় হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এ সময় বাসে থাকা ২৭ পুলিশ সদস্য আহত হন।
ঘটনার পর ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের উদ্ধারকর্মীরা দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন। এ সময় আহত অনেক পুলিশ সদস্যকে যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। দুর্ঘটনাকবলিত বাসটি বর্তমানে পুলিশ লাইন্সের ভেতরে রাখা হয়েছে। আহতদের সবাই আশঙ্কামুক্ত বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নুরুল আলম আশেক প্রথম আলোকে বলেন, আহত ২৭ জনের মধ্যে ১৪ জন দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। তাঁদের মধ্যে দুজন এখনো চিকিৎসাধীন। ১২ জন চিকিৎসা শেষে পুলিশ হাসপাতালে চলে যান। সেখানে বর্তমানে ২৫ জন চিকিৎসাধীন, তবে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কেউ নেই।