নিখোঁজ অটোরিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ ডোবা থেকে উদ্ধার
Published: 3rd, November 2025 GMT
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর স্থানীয় একটি ডোবা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পূর্ব রতনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে গ্যারেজ থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন তিনি।
নিহত মুজিবুর মাঝি (৪৫) মুন্সিগঞ্জের রামপাল ইউনিয়নের শান্তিনগর এলাকার বাঁধন সরকারের গ্যারেজে থাকতেন। তিনি ওই গ্যারেজের অটোরিকশা চালাতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের হিজলা উপজেলার চরকুশিয়া এলাকায়।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রতনপুরে আজ সকাল থেকে একটি ডোবায় কাঁথা–কম্বল পেঁচানো কিছু একটা পানিতে ভাসছিল। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। স্থানীয় লোকজন কাঁথা ও কম্বল খুলে ভেতরে হাত-পা বাঁধা এক ব্যক্তির লাশ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। পরে নিহত ব্যক্তির ছেলে রাসেল সরকার ও গ্যারেজের মালিক লাশটি মুজিবুরের বলে শনাক্ত করেন।
গ্যারেজের মালিক বাঁধন সরকার বলেন, শুক্রবার মুজিবুর লৌহজং উপজেলার মাওয়ায় যাওয়ার উদ্দেশে গ্যারেজ থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। এর পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। এ ঘটনায় রোববার একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। আজ লাশ পাওয়া গেল।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজীব দে প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মুজিবুরকে হত্যার পর লাশ গুম করতেই ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নিখোঁজ অটোরিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ ডোবা থেকে উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর স্থানীয় একটি ডোবা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় এক অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার পূর্ব রতনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে গ্যারেজ থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন তিনি।
নিহত মুজিবুর মাঝি (৪৫) মুন্সিগঞ্জের রামপাল ইউনিয়নের শান্তিনগর এলাকার বাঁধন সরকারের গ্যারেজে থাকতেন। তিনি ওই গ্যারেজের অটোরিকশা চালাতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের হিজলা উপজেলার চরকুশিয়া এলাকায়।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রতনপুরে আজ সকাল থেকে একটি ডোবায় কাঁথা–কম্বল পেঁচানো কিছু একটা পানিতে ভাসছিল। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। স্থানীয় লোকজন কাঁথা ও কম্বল খুলে ভেতরে হাত-পা বাঁধা এক ব্যক্তির লাশ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। পরে নিহত ব্যক্তির ছেলে রাসেল সরকার ও গ্যারেজের মালিক লাশটি মুজিবুরের বলে শনাক্ত করেন।
গ্যারেজের মালিক বাঁধন সরকার বলেন, শুক্রবার মুজিবুর লৌহজং উপজেলার মাওয়ায় যাওয়ার উদ্দেশে গ্যারেজ থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। এর পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। এ ঘটনায় রোববার একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। আজ লাশ পাওয়া গেল।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সজীব দে প্রথম আলোকে বলেন, নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মুজিবুরকে হত্যার পর লাশ গুম করতেই ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।