বন্দরে সোহাগপুর টেক্সটাইল মিলসের  শিক্ষানবীশ মানসিক ভারসাম্যহীন শ্রমিক শাহিন (২০) গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। নিহত শাহিন সুদূর গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার ফজলুপুর এলাকার মৃত রফিকুল মিয়ার ছেলে।  

সে দীর্ঘ দিন ধরে বন্দর থানার লক্ষনখোলা সোহাগপুর টেক্সটাইল মিলের স্টাফ কোয়ার্টার বসবাস করে আসছে। গত বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারী)  রাত ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে যে কোন সময়ে উল্লেখিত স্টাফ  কোয়াটারে ভিতরে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটে।

খবর পেয়ে  বন্দর থানা পুলিশ রাতেই  ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ময়না তদন্তের জন্য লাশ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে। এ ব্যাপারে আত্মহত্যাকারী শ্রমিকের মামাত ভাই হামিদুল ইসলাম বাদী শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) বন্দর থানায় অপমৃত্যু মামলা রুজু করেছে। যার অপমৃত্যু মামলা নং- ৪ তাং- ৩১-১-২০২৫ইং।

অপমৃত্যু মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার ফজলুপুর এলাকার মৃত রফিকুল মিয়ার ছেলে শাহিন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে বন্দর থানার লক্ষনখোলাস্থ সোহাগপুর টেক্সটাইল মিলসের  শিক্ষানবীশ শ্রমিক হিসেবে চাকুরি করে আসছিল।

সে সাথে শিক্ষানবিশ শ্রমিক শাহিন কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন ভাবে জীবন যাপন করে আসছিল। এর ধারাবাহিকতা গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে যে কেন সময়ে স্টাফ কোয়াটারে  ব্যবহৃত গামছা এবং মাফলাট দিয়ে ফ্যানের হুকের সহিত গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম  জানান, এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা  দায়ের করা হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারন নির্নয়ের জন্য পুলিশি তদন্ত অব্যহত রয়েছে।   

 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ অপম ত য

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ