বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কলাবাগান থানার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া সালাহউদ্দিন সালমানসহ ১৪ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। অফিস ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে তাঁদের আটক করে কলাবাগান থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে তাঁদের আটক করা হয় বলে পুলিশ সূত্র জানিয়েছে।

সূত্র জানায়, কলাবাগান থানার সমন্বয়ক পরিচয় দেওয়া সালাহউদ্দিন সালমানসহ কয়েকজন আজ রাজধানীর রাসেল স্কয়ারের একটি অফিসে গিয়ে ভাঙচুর করেন। এ সময় তাঁরা কিছু টাকাপয়সা ও চারটি কম্পিউটার নিয়ে নেন। সেনাসদস্যরা খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে তাঁদের আটক করেন। একপর্যায়ে কলাবাগান থানা–পুলিশও ঘটনাস্থলে যায়। পরে আটক ব্যক্তিদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) নিউমার্কেট অঞ্চলের সহকারী কমিশনার তারিক লতিফ প্রথম আলোকে বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৪ জন আটক হয়েছেন। ভাঙচুর ও লুটপাট ঘটনায় মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কল ব গ ন থ ন

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ