পাকিস্তানে পাঁচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে যাওয়ার পথে আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। গত পরশু ছিল প্রথম ম্যাচ, আজ  দ্বিতীয়টি। তবে সংযুক্ত আরব আমিরাত ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে, বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি বাড়তি ম্যাচ খেলবে তাঁরা।

আরও পড়ুনভারতের হামলার সময় কাশ্মীরে ছিলেন মা–বাবা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিলেন মঈন আলী১ ঘণ্টা আগে

আগের দুই ম্যাচের ভেন্যু শারজাহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামেই আগামী ২১ মে হবে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি। ওই ম্যাচও শুরু হবে রাত নয়টায়। যাত্রাবিরতির এই সিরিজে ম্যাচ বাড়ার কারণ মূলত পাকিস্তান সফর নিয়ে তৈরি হওয়া অনিশ্চয়তা।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পর এ টানাপোড়েনের শুরু। এখন অবশ্য বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে সবুজ সংকেত পেয়েছে বিসিবি। তবে দুই বোর্ড এখনো সূচি চূড়ান্ত করতে পারেনি। যে কারণে পাকিস্তান সফরের আগের সময়টাতে খরচ বাঁচাতে ও সেখানে থাকাকে যৌক্তিক করতে আরব আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডকে বাড়তি এই ম্যাচ খেলার প্রস্তাব দেয় বিসিবি, তারাও তাতে রাজি হয়েছে।

প্রথম টি–টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি তুলে নেন বাংলাদেশের ওপেনার পারভেজ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম র ত

এছাড়াও পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে ১ হাজার ৩০০-এর বেশি কর্মী ছাঁটাই

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১ হাজার ৩০০ জনের বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার এসব কর্মীকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

সিএনএনের হাতে আসা একটি অভ্যন্তরীণ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য উঠে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, এই ছাঁটাইয়ের আওতায় পড়বেন মন্ত্রণালয়ের সিভিল সার্ভিসের ১ হাজার ১০৭ কর্মকর্তা এবং ফরেন সার্ভিসের ২৪৬ কর্মকর্তা। এ ছাড়া এই পরিবর্তনের ফলে মন্ত্রণালয়ের শত শত কার্যালয় ও ব্যুরো বিলুপ্ত বা পুনর্গঠন করা হচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে প্রায় ৩ হাজার সদস্যকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ত্যাগ করতে হবে। এর মধ্যে মন্ত্রণালয়ের চাকরিচ্যুত করা কর্মীদের পাশাপাশি যাঁরা স্বেচ্ছায় চাকরি ছাড়ছেন, তাঁরাও রয়েছেন।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘২০২৫ সালের ২২ এপ্রিলে প্রথমবারের মতো মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের পুনর্গঠনের ঘোষণা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে দপ্তরটি অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম সুশৃঙ্খল করছে, যাতে কূটনৈতিক অগ্রাধিকারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া যায়।’

যেসব ফরেন সার্ভিস কর্মকর্তাকে শুক্রবার জনবল হ্রাসের নোটিশ দেওয়া হবে, তাঁদের ১২০ দিনের জন্য প্রশাসনিক ছুটিতে রাখা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। এরপর তাঁদের চাকরি মেয়াদ আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে। আর চাকরিচ্যুত হওয়া অধিকাংশ সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তাকে প্রথমে ৬০ দিনের ছুটিতে রাখা হবে। এরপর তাঁদের ছাঁটাই কার্যকর হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ