দিনাজপুর জেলায় শীতের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত। তিন দিনেও এ জেলায় দেখা মিলেনি সূর্যের। ঘন কুয়াশায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় অস্থির জনজীবন। প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না কেউ। থেমে গেছে নিম্ন আয়ের মানুষের কর্মচাঞ্চল্য।

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল ৬ টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.

২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জানিয়েছেন দিনাজপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন।

তিনি জানান, আজ সকাল ৬টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ৯৪ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার। গতকাল একই সময় তাপমাত্রা ছিলো ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিলো ৯৯ শতাংশ।

তিনি আরও জানান, দেশের অন্যান্য কয়েকটি জেলার আজকের সকাল ৬ টার তাপমাত্রা: তেতুলিয়া (পঞ্চগড়) ১০.২, সৈয়দপুর ১৪.০, রংপুর ১৪.৪, ডিমলা (নীলফামারী) ১৪.০, রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) ১৪.৫, বদলগাছি (নওগাঁ) ১০.২, বগুড়া ১১.০, রাজশাহী ১১.৫, যশোর ১১.৬ ও চুয়াডাঙ্গায় ১২.৭  ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সন্ধ্যার পর থেকেই মৃদু হিমেল বাতাস পরের দিন সকাল পর্যন্ত বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা।  

গরম জামাকাপড় পরার পাশাপাশি চুলায় আগুন জ্বালিয়েও নিজেকে উষ্ণ রাখার চেষ্টা করছেন শীতার্তরা।

ঢাকা/মোসলেম/টিপু 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক সচিব মিহির কান্তিসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক সচিব ও উদ্দীপনের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লকের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।

নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- উদ্দীপনের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য, মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন ও সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুৎ কুমার বসু।

আবেদনে বলা হয়, দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন (২০০৬)-এর ২৪/৩ ধারা ও বিধি (২০১০) এর বিধি ১৯(১) লঙ্ঘন করে আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল হতে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন। উক্ত জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ