৯৭তম অস্কার আসরে ‘আ রিয়াল পেইন’ ছবির জন্য সেরা সহ-অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা কেইরান কালকিনে। পুরস্কার হাতে নিয়ে মঞ্চে  বক্তৃতা দিতে গিয়েই তিনি যা বললেন, তাতে অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড-এর অনুষ্ঠানে সবাই হাসিতে ফেটে পড়েছিল। 

এদিন রবার্ট ডাউনি জুনিয়রের হাত থেকে পুরস্কার নিয়ে কেইরান কালকিনকে রসিকতা করে বলতে শোনা যায়, ‘হে ঈশ্বর, এটা দারুণ আমি জানতামও না অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার কাছে এটা বড় প্রাপ্তি।’
তিনি বলেন, ‘দাঁড়ান, আপনাদের সকলের সঙ্গে একটা কথা শেয়ার করি। জ্যাজের সঙ্গে আমার একটা চুক্তি হয়েছিল সন্তান নিয়ে সেটাই বলব। দয়া করে মিউজিক চালিয়ে দেবেন না কেউ। এক বছর আগে, আমি জ্যাজকে বলেছিলাম, আমার তৃতীয় সন্তান চাই।’ 

তার কথায়, ‘ও আমাকে শর্ত দিয়েছিল যদি আমি এমি পুরস্কার জিতে ফিরি, তাহলেই সন্তান নিয়ে আসবে। ও ভাবেনি আমি জিততে পারি। সে যাই হোক! শো শেষের পর যখন পার্কিং লট দিয়ে যাচ্ছি তখন জ্যাজ আমাকে বলে- হে ঈশ্বর, আমি তোমাকে কথাটা বললাম, মানে এবার আমায় তৃতীয় সন্তান নিয়ে আসতে হবে।’

শেষে বলেন, ‘আমি পালটা বলি, আমার চার নম্বর সন্তানও চাই। জ্যাজ আমাকে আবার শর্ত দেয় যে তুমি অস্কার জিতলেই আমি তোমাকে চতুর্থ সন্তান দেব।’

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।

শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”

পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”

এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।

ঢাকা/এমআর/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ