সোনারগাঁয়ে পুকুর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
Published: 19th, March 2025 GMT
সোনারগাঁ পৌরসভার একটি পুকুর থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে স্থানীয়রা লাশটি ভাসতে দেখে থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মৃত ব্যক্তিকে তারা এর আগে এলাকায় দেখেননি। তার বয়স আনুমানিক ৪৫-৫০ বছর। লাশের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন আছে কিনা, তা নিশ্চিত হতে তদন্ত চলছে।
সোনারগাঁ থানার (ওসি) তদন্ত রাশেদুল হাসান খান জানান, মৃত্যুর কারণ এখনো নিশ্চিত নয়। এটি দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা নাকি হত্যাকাণ্ড তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ আশেপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ও সম্ভাব্য সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে লাশের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করছে।
আর কেউ যদি মৃত ব্যক্তির পরিচয় সম্পর্কে কোনো তথ্য জানতে পারেন, তাহলে তাদের থানায় যোগাযোগের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ তদন ত
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।