মির্জাপুরে গুলি করে মহিষ ব্যবসায়ীদের ৮০ লাখ টাকা ডাকাতি
Published: 22nd, March 2025 GMT
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে গুলি করে মহিষ ব্যবসায়ীদের ৮০ লাখ টাকা ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় গোড়াই-সখীপুর সড়কের উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকায় এই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
ভূক্তভোগী মহিষ ব্যবসায়ীরা হলেন- রাজশাহী জেলার বিন্দারামপুর গ্রামের মোকসেদ আলীর ছেলে পিয়ারোল, একই এলাকার লিটন মিয়া, মনিরুল ও জেবেল মিয়া।
জানা গেছে, টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার কাইতলা গরু মহিষের হাটে শনিবার ভূক্তভোগী ব্যবসায়ীরা ২৮টি মহিষ বিক্রি করে সন্ধ্যায় প্রাইভেটকারে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে নয়াপাড়া এলাকায় ৮ থেকে ১০টি মোটরসাইকেল ও একটি মাইক্রোবাস ব্যবসায়ীদের প্রাইভেটকারের গতিরোধ করে গুলি ছুড়তে থাকে।
পরে ছিনতাইকারীরা প্রাইভেটকারের গ্লাস ভেঙে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাদের সাথে থাকা দুটি ব্যাগ ভর্তি ৮০ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেয়। টাকা ছিনিয়ে নিয়ে ডাকাতরা খাটিয়ারহাট সড়ক দিয়ে পালিয়ে যায় বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
খবর পেয়ে মির্জাপুর সার্কেলের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজওয়ান মাহাবুব সিদ্দিকী, মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
ব্যবসায়ী পিয়ারোল জানান, ডাকাতরা গুলি ছুড়ে তাদের বহনকৃত প্রাইভেটকারের গতি রোধ করে। পরে তারা অস্ত্র ঠেকিয়ে তাদের ৮০ লাখ টাকা ভর্তি দুটি ব্যাগ নিয়ে যায়।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, “খবর পেয়ে পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করেছে।”
ঢাকা/কাওছার/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ৮০ ল খ ট ক ব যবস য়
এছাড়াও পড়ুন:
মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।
শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”
এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।
ঢাকা/এমআর/মেহেদী