উচ্চশিক্ষায় অস্ট্রেলিয়া এখন অনেক শিক্ষার্থীর জন্য গন্তব্য। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নানা স্কলারশিপ দেয়। অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপের আবেদন চলছে। দেশটিতে পড়তে চাইলে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে বৃত্তির সুযোগ। ২০২৫ সালের জন্য দেশটির অন্যতম এই উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটি দিচ্ছে ‘ভাইস চ্যান্সেলর ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপ’। গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি দিয়ে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের সহায়তা করে। ভাইস চ্যান্সেলর ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপে প্রতিবছর গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রোগ্রামে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের পুরস্কৃত করে। আবেদন অনলাইনে করতে হবে।

আরও পড়ুনহার্ভার্ডে বৃত্তি নিয়ে এমবিএ’র সুযোগ বাংলাদেশিদের ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা স্নাতক এবং স্নাতকোত্তরে পড়তে চাইলে এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বৃত্তিতে মিলবে টিউশন ফির ৫০ শতাংশ। এর সঙ্গে আরও সুযোগ–সুবিধা পাবেন শিক্ষার্থীরা। জানুয়ারি থেকে আবেদন চলছে। আবেদনের জন্য গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় কিছু যোগ্যতা নির্ধারণ করে দিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ডে জয়ী অনেক শিক্ষক গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান। ২০২৩ সালের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট বারোমিটার সার্ভেতে দেখা গেছে, গ্রিফিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৪ শতাংশ শিক্ষার্থী এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবনে সুখী।

ছবি: বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফতুল্লার লামাপাড়ায় মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রয়াসের ২২তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনী সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।

মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলায় মাদকাসক্তদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে প্রয়াস বিগত ২২ বছর যাবত নিরবিচ্ছিন্নভাবে সেবা করে যাচ্ছে।

সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান মেনে সেবার মানোন্নয়ন প্রয়াসের বর্তমান লক্ষ্য। শুধু চিকিৎসা সেবা প্রদান নয়, বরং মানসম্পন্ন টেকসই সেবা নিশ্চিত করার জন্য চিকিৎসা পরবর্তী বিভিন্ন কার্যক্রম কেন্দ্রটি পরিচালনা করে থাকে।

জেনারেল ম্যানেজার দেলোয়ার হোসেন বলেন, প্রয়াসে চিকিৎসা কোর্স সম্পন্নকারীদের সার্টিফিকেট প্রদান, প্রাক্তন সদস্যদের মনিটরিং, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থ থাকার স্বীকৃতি ও জনসচেতনতামূলক প্রচার-প্রচারনায় অংশগ্রহণ প্রয়াসের টেকসই চিকিৎসা পরিকল্পনার অংশ।

তিনি আরো বলেন, আমরাই প্রথম নারায়ণগঞ্জে ৪০ বেডে লাইসেন্স প্রাপ্ত মাদকাসক্ত চিকিৎসা কেন্দ্র। প্রয়াসের প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সালে হলেও আমরা লাইসেন্স পেয়েছি ২০০৬ সালে। গত ২০২১ সাল থেকে আমরা প্রতিবছর সরকারি অনুদানের জন্য নির্বাচিত হয়ে আসছি।

এসময় তিনি অভিভাবক প্রতিনিধি ও প্রাক্তন সদস্যদের প্রয়াসের সামগ্রিক কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মাদকাসক্ত পূনর্বাসন ও সহায়তা কেন্দ্র প্রয়াসের কাউন্সিলর মোঃ সাইফুল ইসলাম, অফিসার এডমিন সাজ্জাদ হোসেন, প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ফরিদ উদ্দিন ও মেডিকেল অফিসার ডা. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, শওকত হোসেন, লিটন, আমজাদ, বাবুসহ  রিকোভারীবৃন্দ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ