জিনদের মধ্যে বিয়ের প্রচলন রয়েছে। জিন ও শয়তান একই জাতি, একই উপাদান দিয়ে তাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। মানুষের মতো তাদেরও সংখ্যা বৃদ্ধি হয় প্রজননের মাধ্যমে। জিনদের প্রবৃত্তির চাহিদা আছে, তারা স্ত্রী-সঙ্গ উপভোগ করে এবং তাদের সন্তান হয়। জান্নাতের হুরদের বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহতায়ালা বলেন, সেখানে থাকবে আনতনয়না তরুণীরা, যাদেরকে পূর্বে মানুষ বা জিন স্পর্শ করেনি (সুরা রহমান, আয়াত: ৫৬)
কাতাদা (রহ.
ইমাম বাইহাকি বর্ণনা করেন, আদম সন্তানদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ইবলিস আল্লাহর কাছে তার সন্তান বৃদ্ধির জন্য দরখাস্ত করলে আল্লাহ তার আবেদন মঞ্জুর করে বলেন, ‘প্রতি একজন আদম সন্তানের বিপরীতে তোর সন্তান জন্ম হবে ১০ টি।’ (বায়হাকি, হাদিস: ৬,৬৬৯)
আরও পড়ুনইবলিস কি জিন নাকি ফেরেশতা১৬ মার্চ ২০২৫উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।
শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”
এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।
ঢাকা/এমআর/মেহেদী