ঈদের দিনগুলোতে খাবারদাবার নিয়ে যে ৮টি বিষয়ে সতর্ক থাকবেন
Published: 9th, June 2025 GMT
১.
ডায়াবেটিক রোগীরা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাবেন না।
২.উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ থাকলে গরু-খাসির মাংস কম খেতে চেষ্টা করবেন। এক বেলায় দুই পিস হলে ভালো। ঝোল ছাড়া চর্বিহীন মাংস খাওয়া যেতে পারে। রান্নার আগে সাদা চর্বি ফেলে দিতে হবে।
৩.কিডনি রোগীরা খুবই কম পরিমাণে মুরগির মাংস খাবেন। গরু-খাসির মাংস না খাওয়াই উত্তম।
৪.রান্নায় সয়াবিন তেলের পরিবর্তে সূর্যমুখীর তেল ব্যবহার করা ভালো। মাংস রান্নায় তেলের ব্যবহার কমিয়ে টকদই, সিরকা ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।
৫.মাংসের পদগুলো সকাল ও দুপুরের খাবারের সঙ্গে খাবেন। রাতের খাবারের সঙ্গে খাবেন না।
৬.মাংস রান্নার সময় পটাশিয়াম-সমৃদ্ধ কোনো সবজি যোগ করুন। যেমন টমেটো। খাওয়ার সময় এক টুকরা লেবু নিন। এসব রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
৭.প্রতিবার খাবারের সঙ্গে টকদই বা টকদই দিয়ে তৈরি সালাদ খান, যা বদহজম ও অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেবে।
৮.প্রয়োজনে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন। ‘এক দিন বেশি খেলে কিছু হয় না’—এমন ভাবনা ক্ষতিকর। বেশি খেলে বেশি ক্যালরি শরীরে প্রবেশ করবে। সুস্থ থাকতে সে ক্যালরি ঝরাতে পরিশ্রম করতে হবে। কিন্তু উৎসবে সেটা করা হয় না। ফলে এক দিন বেশি না খেয়ে প্রতিদিনই পরিমাণমতো খাবার খাওয়া স্বাস্থের জন্য ভালো।
আরও পড়ুনলিচু খাওয়ার সময় সতর্কতা২৩ মে ২০২৫উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গাওয়ার পর পালিয়ে থাকতে হয়েছিল
শিল্পীর সৌজন্যে