পটুয়াখালী পুলিশ লাইন্স থেকে নারী কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
Published: 19th, January 2025 GMT
পটুয়াখালী পুলিশ লাইন্সের মহিলা ব্র্যাকের তৃতীয় তলার তিন নম্বর কক্ষ থেকে কৃষ্ণা বিশ্বাস (২২) নামের এক নারী কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলছে, ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছিল কৃষ্ণা বিশ্বাসের মরদেহ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো.
আরো পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত জালাল উদ্দিনের মরদেহ উত্তোলন
রেললাইনে মিলল মরদেহ, পুলিশের ধারণা ধর্ষণের পর হত্যা
ঢাকা/ইমরান/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
সেই রাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে যা ঘটেছিল
২৩ আগস্ট রাতে আমাদের গ্রেপ্তার
সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামন, এই লেখক শেখ আবদুল আজিজ ও আবদুস সামাদ আজাদ—এই ৬ জনকে ১৯৭৫ সালের ২৩ আগস্ট একসঙ্গে গ্রেপ্তার করে আমাদের পল্টনে কন্ট্রোল রুমে একটি ভাঙা বাড়িতে নেওয়া হয়। আমরা বসা অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি সৈয়দ আহমদকে মুক্তি দেওয়ার জন্য জনৈক কর্নেল ফারুককে অনুরোধ করেছিলেন।
কর্নেল ফারুক উত্তরে বলেছিলেন, ‘আপনাদের সবার ট্রায়াল এখানে হবে।’ আমাদের উদ্দেশ করে বলা হয়েছিল, ‘ইউ উইল হ্যাভ টু জাস্টিফাই ইয়োর করাপশন।’ এ কথা শুনে আমরা স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। ভাবলাম, এটা কোর্ট নয়, আদালত নয়, কীভাবে এখানে বিচার হবে? এই পরিস্থিতিতে আমাদের পরস্পরের কথা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
ইতিমধ্যে মেজর ডালিম এসে এইচ এম কামারুজ্জামানের সঙ্গে আস্তে আস্তে কথা বলতে লাগল। কামরুজ্জামান ডালিমকে বলেছিল, ‘এ রকম তো কথা ছিল না!’ তারপর ডালিম চলে গেল। আমাদের সামনে আমাদের সহানুভূতিশীল পুলিশ কর্মচারীরা দৌড়াদৌড়ি করছিল। কিছু সময় পর তারা এসে বলল, ‘আপনারা এই গাড়ি ও মাইক্রোবাসে তাড়াতাড়ি ওঠেন; সেন্ট্রাল জেলে যেতে হবে।’ আমরা গাড়িতে উঠলাম এবং ভাবলাম, বেঁচে গেলাম। সেন্ট্রাল জেলে প্রবেশ করলাম। আমাদের নতুন জেলে থাকার জায়গা করে দেওয়া হলো।