শীর্ষে থাকা রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট খাওয়ার সুযোগ দারুণভাবে কাজে লাগিয়েছে বার্সেলোনা। ঘরের মাঠে আলাভেসকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধান কমিয়ে এনেছে হ্যান্সি ফ্লিকের দল।  

তবে জয়টা সহজ ছিল না কাতালানদের জন্য। ম্যাচের ৬১ মিনিট পর্যন্ত গোলের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে বার্সাকে। রবার্ট লেভান্ডোভস্কির একমাত্র গোলেই এসেছে স্বস্তির জয়।  বার্সেলোনার জন্য এই জয় ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, শিরোপার লড়াইয়ে টিকে থাকতে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমানো ছিল জরুরি। এখন লিগ টেবিলে ২২ ম্যাচে রিয়ালের সংগ্রহ ৪৯ পয়েন্ট, বার্সেলোনা পিছিয়ে আছে মাত্র ৪ পয়েন্টে (৪৫)। সমান ম্যাচে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে অবস্থান করছে দ্বিতীয় স্থানে।  

বল দখল ও আক্রমণে আধিপত্য দেখালেও প্রথমার্ধে আলাভেসের রক্ষণ ভাঙতে পারেনি বার্সা। ম্যাচের ৬ মিনিটেই দারুণ সুযোগ পেয়েছিলেন রাফিনহা, কিন্তু তিনি শট মারেন বাইরে।  এর আগে দুর্দান্ত এক মুহূর্ত উপহার দেন লামিনে ইয়ামাল। নিজের অর্ধ থেকে বল পেয়ে একে একে পাঁচ-ছয়জন প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যান তিনি। ১৭ বছর বয়সী এই প্লে মেকারের ড্রিবলিং দেখে মনে হচ্ছিল, যেন ভিডিও গেমের কোনো চরিত্র মাঠে খেলছে!  

দ্বিতীয়ার্ধেও একাধিক সুযোগ তৈরি করলেও গোলের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে ৬১ মিনিট পর্যন্ত। পেদ্রির ক্রসে লামিনে ইয়ামালের ভলি প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে লেভানডফস্কির সামনে চলে আসে। গোলবারের একদম সামনে বল পেয়ে নিশ্চিতভাবেই তা জালে জড়ান পোলিশ স্ট্রাইকার।  এই একমাত্র গোলেই গুরুত্বপূর্ণ জয় পায় বার্সেলোনা, যা শীর্ষ লড়াইয়ে তাদের অবস্থান আরও মজবুত করল।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব যবধ ন র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

কারাগারে চালু হলো হটলাইন নম্বর

কারাগারের যেকোনো তথ্য বা যোগাযোগের জন্য হটলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। আজ সোমবার গণমাধ্যমে কারা অধিদপ্তরের পাঠানো খুদে বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। হটলাইন নম্বরটি হলো ১৬১৯১।

খুদে বার্তায় বলা হয়, এখন থেকে ১৬১৯১ হটলাইন নম্বরে যোগাযোগ করলে বন্দীর সাক্ষাৎ, অবস্থান ও শাস্তি সম্পর্কে জানা যাবে এবং যেকোনো কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়েও তাৎক্ষণিক সাড়া (রেসপন্স) পাওয়া যাবে।

বর্তমানে বাংলাদেশে ১৩টি কেন্দ্রীয় কারাগার ও ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে।

কারা বিভাগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেমের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কারা সদর দপ্তর, ৮ টি বিভাগীয় কারা দপ্তর এবং ৬৮টি কারাগার নিয়ে বাংলাদেশের কারা বিভাগ গঠিত। কারা বিভাগের সব কাজকর্ম কারা সদর দপ্তর থেকে নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। কারাগার পর্যায়ে জেল সুপার/সিনিয়র জেল সুপার দপ্তর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ