পটুয়াখালীর ৪টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা জামায়াতের
Published: 7th, February 2025 GMT
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক না হলেও পটুয়াখালী জেলার চারটি আসনের দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। বুধবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের হল রুমে আয়োজিত সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
কেন্দ্রীয় সহকারী সাধারণ সম্পাদক মোয়াযযম হোসাইন হেলাল প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন। প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পটুয়াখালী-১ (সদর-মির্জাগঞ্জ-দুমকী) আসনে জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট নাজমুল আহসান, পটুয়াখালী-২ (বাউফল) ঢাকা মহানগর জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক ড.
জেলা জামায়াতের আমির নাজমুল আহসানের সভাপতিত্বে সেখানে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল মহানগর জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মুহাম্মদ বাবর, বরিশাল অঞ্চল টিম সদস্য মাওলানা একেএম ফখরুদ্দিন খান রাযী, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জ ম য় ত র আম র
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।
গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’
নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’
ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।