ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলামের স্ত্রীর মালিকানাধীন মমি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সরঞ্জাম চুরির ঘটনা ঘটেছে।

ব্যবস্থাপক মাহফুজ রানা জানান, মমি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলামের স্ত্রী ড্যানিস ইসলামের। ক্লিনিকটি তিনি চুক্তিতে পরিচালনা করেন। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে শুক্রবার সকাল ৭টার মধ্যে চোরেরা তালা ভেঙে ক্লিনিকে থাকা বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জাম চুরি করে নিয়ে যায়। চুরি যাওয়া সরঞ্জামের মূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা।

চুরি হওয়া এসব সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে দুটি আলট্রাসাউন্ড মেশিন, একটি এক্স-রে মেশিন, প্রিন্টার, একটি সিবিসি মেশিন, একটি অ্যানালাইজার মেশিন ও দুটি কম্পিউটার। এ ছাড়া চোরেরা ক্লিনিকের সিসিটিভি ক্যামেরা ও রেকর্ডারও নিয়ে গেছে।

এ ঘটনায় গতকাল মাহফুজ রানা বালিয়াডাঙ্গী থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।

এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.

শওকত আলী জানান, এ ঘটনায় অভিযোগ করা হয়েছে। তদন্ত ও চুরির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরঞ জ ম

এছাড়াও পড়ুন:

সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন ভাবনা

ছোটপর্দা থেকে বড়পর্দা—দু’জায়গাতেই নিজের অভিনয়গুণে জায়গা করে নিয়েছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। পর্দার চরিত্রে যেমন সাহসী, বাস্তব জীবনেও তেমনি সরব ও স্পষ্টভাষী।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার উপস্থিতি সবসময়ই আলোচনায় থাকে। নিয়মিত ছবি ও ভাবনার টুকরো প্রকাশ করায় অনেক সময় কটাক্ষের মুখে পড়েছেন এই অভিনেত্রী। তবে এবার সেই সমালোচনা নিয়ে খোলামেলা মুখ খুললেন ভাবনা। 

আরো পড়ুন:

সিনেমায় জুটি বাঁধলেন ইয়াশ-তটিনী

‘বেহুলা দরদী’ রূপে পর্দায় স্নিগ্ধা

এক সাক্ষাৎকারে নিজের অবস্থান জানাতে গিয়ে ভাবনা বলেন, “একজন লুকিয়ে লুকিয়ে লিখছে, যার নামহীন একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট—না কোনো নাম, না কোনো পরিচয়! এখন সে কোথায় বসে কী লিখছে, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।” 

তার মতে, ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আসা সমালোচনা বা বিদ্বেষমূলক মন্তব্য কখনো তার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে না। ভাবনা বলেন, “যারা নিজেদের মুখ লুকিয়ে কথা বলে, তাদের মতামত আমার কাছে কোনো গুরুত্ব রাখে না।”

অভিনেত্রীর ভাষায়, নিজের কাজ আর ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে পার্থক্য বজায় রাখাই তার মূল নীতি। সমালোচনা বা প্রশংসা—দুটোই তিনি সামলান এক ধরনের ভারসাম্যের সঙ্গে। ভাবনা বলেন, “আমি জানি, আমি কী করছি। কারো ভালো লাগা বা খারাপ লাগা আমার কাজের মান নির্ধারণ করে না। আমি আমার পথেই থাকব, এটাই আমার বিশ্বাস।”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ