Samakal:
2025-05-01@11:45:17 GMT

সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে আগুন

Published: 24th, February 2025 GMT

সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে আগুন

রাঙামাটির সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

জানা গেছে, দুপুর পৌনে ১টার দিকে ইকো ভ্যালি রিসোর্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনের লেলিহান শিখা চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে সাজেক অবকাশ রিসোর্টসহ বাকিগুলোতে ধরে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। আগুন নেভানোর জন্য বাঘাইছড়ি উপজেলায় ফায়ার সার্ভিস না থাকায় দীঘিনালা উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন রওনা দিয়েছেন। ইতোমধ্যে আগুনে ১৫ থেকে ১৬টি রিসোর্ট পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে আগুনের সূত্রপাত কীভাবে, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

হিলভিউ রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা জানান, আগুন নেভাতে সেনাবাহিনী ও স্থানীয় লোকজন চেষ্টা চালাচ্ছেন। ইতোমধ্যে ১৫-১৬টি রিসোর্ট পুড়ে গেছে। দীঘিনালা থেকে ফায়ার সার্ভিস সাজেকে পৌঁছাতে কমপক্ষে দুই ঘণ্টা লেগে যাবে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরিন আক্তার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সাজেক আগুন নেভানোর জন্য স্থানীয় লোকজন ও প্রশাসন চেষ্টা চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন সাজেকের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল কজন

এছাড়াও পড়ুন:

পুরীর আদলে পশ্চিমবঙ্গের দীঘায় জগন্নাথ মন্দির, উদ্বোধন আজ

ভারতের ওডিশা রাজ্যের পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের আদলে পশ্চিমবঙ্গের দীঘার সমুদ্রতীরে তৈরি করা হয়েছে জগন্নাথ মন্দির। আজ বুধবার এ মন্দিরের দেবতার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। সেই সঙ্গে হবে মন্দিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। উদ্বোধন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে দীঘায় এসে পৌঁছেছেন সাধুসন্তরা।

দীঘার এই মন্দির নির্মাণ করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। খরচ হয়েছে ২৫০ কোটি রুপি। মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে মহাযজ্ঞ, চলে বিকেল পর্যন্ত। এতে অংশ নেন পুরীর মন্দিরের পুরোহিতসহ সাধুসন্তরা, ছিলেন ইসকনের সাধুসন্তরাও।

এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে পুরীর মন্দিরের ধাঁচে দীঘার সমুদ্রতীরে। দীঘা রেলস্টেশনের একেবারে কাছে নিউ দীঘা ও ওল্ড দীঘার মাঝপথে। রাজস্থানের গোলাপি বেলেপাথর দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে এই মন্দির। রাজস্থানের ৮০০ দক্ষ কারিগর মন্দির নির্মাণে অংশ নেন। অযোধ্যার রামমন্দির নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত কিছু কারিগরও এ মন্দির নির্মাণে ছিলেন।

দীঘার মন্দিরের তিন বিগ্রহ তৈরি করা হয়েছে পাথর দিয়ে। পুরীর মন্দিরের মতো ভোগ মণ্ডপ, নাটমন্দির, জগমোহন ও গর্ভগৃহ রয়েছে। আছে ব্যাঘ্রদ্বার, হস্তিদ্বার ও অশ্বদ্বার। দেবতার স্থাপত্যও স্থান পেয়েছে। আরও থাকছে লক্ষ্মীমন্দির, গুন্ডিচার মাসিবাড়ি। মাসিবাড়ি করা হয়েছে দীঘার আদি জগন্নাথ দেবের মন্দিরকে।

পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পর্যটনকেন্দ্র দীঘাকে পুরীর পর্যটনকেন্দ্রের মতো গড়ে তোলার অংশ হিসেবে এই জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে। মূল মন্দিরটি ২১৩ ফুট উঁচু। মন্দিরের মেঝের মারবেল পাথর আনা হয়েছে ভিয়েতনাম থেকে। ২২ একর জমিতে গড়ে উঠেছে দীঘার জগন্নাথ ধাম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুরীর আদলে পশ্চিমবঙ্গের দীঘায় জগন্নাথ মন্দির, উদ্বোধন আজ