যুবকের বুকে পরীমণি, এক ঘড়ির কারণে খেয়ে গেলেন ধরা!
Published: 6th, March 2025 GMT
ঢালিউড নায়িকা পরীমণি আবারও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খবরের শিরোনাম হলেন। স্যোশাল মিডিয়ায় নতুন প্রেমের ইঙ্গিত দিয়ে এক যুবকের বুকে মাথা রেখে ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। আর ছবিটি প্রকাশ করার পর থেকেই চলছে নানা চর্চা। যদিও সেই যুবকের চেহারা স্পষ্ট করেননি পরী। পরীমণি লুকাতে চাইলেও নেটিজেনরা সেই ছবির মিল খুঁজে পেয়েছেন গায়ক শেখ সাদীর সঙ্গে।
মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাতে নিজেই ফেসবুকে ছবি প্রকাশ করেছেন পরীমণি। যার ক্যাপশনে অভিনেত্রী লিখেছেন, প্রেম ফিরে ফিরে আসুক ভালোবাসা হয়ে।
পরীমণি লিখেছেন, ‘জীবন ভালোবাসার, এ জীবন প্রেমের। এ জীবন প্রেমের মায়ায় জড়িয়ে থাকুক। শুধু অবসানের জন্য জীবন প্রেমের থেকে বিচ্ছিন্ন না হোক। প্রেম ফিরে আসুক ভালোবাসা হয়ে.
তবে সেই যুবককে এখনও প্রকাশ্যে আনেননি অভিনেত্রী। কেবল তার হাতটাই দেখা গেছে। যে হাতে আবার ভালোবাসার দাগও যেন স্পষ্ট। এদিকে অনেকেই পরীর পাশে থাকা মানুষকে সংগীতশিল্পী শেখ সাদী বলে দাবি করছেন। কারণ, হিসেবে এই গায়কের ব্যবহৃত হাতঘড়ির সঙ্গে পরীমণির পাশে থাকা পুরুষের হাতঘড়ির মিল খুঁজে পাচ্ছেন।
এছাড়াও সম্প্রতি সময়ে শেখ সাদীর সঙ্গেই পরীমণির প্রেমের গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছে বিনোদন জগতে। যে কারণে ভক্তরাও দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বুধবার রাত থেকেই ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ, পেইজে নেটিজেনরা শেখ সাদী ও পরীমণির ‘ভাইরাল’ সেই ছবি নিয়ে একের পর এক স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।
কেউ কেউ লিখেছেন, শেখ সাদীকে আর আড়ালে রাখতে পারলেন না পরীমণি। কেউ আবার, পরীমণি-সাদীর প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন তুলেছেন। বিষয়গুলো পরী নিজেও হয়তো খেয়াল করেছেন। যে কারণে বৃহস্পতিবার সকালের আলো ফোটার আগেই সেই ছবি ফেসবুক থেকে সরিয়ে নিয়েছেন।
উল্টো নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে একটি গাঁদা ফুলের ছবি প্রকাশ করে ক্যাপশনে পরী লিখেছেন, গাঁদা ফুল ভুলে গাধা হয়ে গেছিলো ভাইইই....!
তরুণ গায়ক শেখ সাদীর সঙ্গে পরীমণির প্রেমের গুঞ্জনে ঘি ঢালছে প্রতিনিয়ত একে অন্যকে ইঙ্গিত করে ফেসবুকে বিভিন্ন পোস্ট। একজন অপরজনের পোস্ট শেয়ার করছেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ সব ক
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে চুরির মামলার ২ আসামিসহ গ্রেপ্তার ৩
বন্দরে বসতঘরে চুরির ঘটনার মামলার ২ চোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতরা হলো বন্দর উপজেলার ফরাজীকান্দা ছোট মসজিদ এলাকার কাজীমুদ্দিনের ছেলে সাব্বির(২২) ও একই এলাকার ইয়াজল হোসেন মিয়ার ছেলে অলিদ(৪০)। এ ব্যাপারে গৃহিনী শান্তা বেগম বাদী হয়ে ধৃতদের বিরুদ্ধে বন্দর থানায় চুরির মামলা দায়ের করেন। যার নং ১(১১)২৫।
এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানার জয়নগর এলাকার সিরাজুল মিয়ার ছেলে রেজাউল করিম (৩২) নামে এক যুবককে সন্দেহ জনক ভাবে আটক করে পুলিশ। ধৃতদের সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে উল্লেখিত মামলায় আদালত প্রেরণ করেছে পুলিশ।
গত রোববার (২ নভেম্বর) রাতে বন্দর উপজেলার ফরাজিকান্দা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে গত ৪ অক্টোবর বন্দর উপজেলা ফরাজীকান্দা এলাকায় এ চুরির ঘটনাটি ঘটে।
মামলার তথ্য সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদিনী বন্দর উপজেলার ফরাজিকান্দা গ্ ছোট মসজিদস্থ তার পিতার বাড়িতে বসবাস করে আসছে। বিবাদী একই এলাকার সম্পর্কে বাদিনী চাচাত ও ফুফাত ভাই ।
গত ৩ অক্টোবর বাদিনী নানা মৃত্যুবরন করলে বাদিনীসহ তার পরিবারের লোকজন মুন্সিগঞ্জস্থ নানা বাড়িতে যায়। পরের দিন গত ৪ অক্টোবর বাদিনী তার পিতার বাড়িতে এসে রুমে প্রবেশ করলে সবকিছু এলোমেলো দেখতে পায়।
সন্দেহ হলে ঘরের ভিতর তল্লাশী করিলে দেখতে পাড আমাদের দুটি এড্রয়েট মোবাইল সেট,মাটির ব্যাংকে রক্ষিত ১০ হাজার টাকা,দামী ব্রান্ডের ব্লুটোথসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস চুরি করে নিয়ে যায় ।
ঘরের বিভিন্ন স্থানে খোজ করিয়াও বর্নিত মালামালের কোন সন্ধান পাওয়া যায় নাই। বিবাদীরা ইতিপূর্বেও আমার বাড়িতে চুরি করেছিল এবং আমাদের প্রতিবেশিরা আমাদের অনুপস্থিতিতে বাড়ির চারপাশে ঘুরাঘুরি করতে দেখেছে বলে জানায়।
পুলিশ জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানার জয়নগর এলাকার সিরাজুল মিয়ার ছেলে রেজাউল করিম (৩২) নামে এক যুবককে সন্দেহ জনক ভাবে আটক করে। পরে আটককৃতকে পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।