গ্রাহকদেরকে দ্রুত ও সার্বক্ষণিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ১৬ মার্চ ময়মনসিংহের ভালুকায় এক্সিলেন্ট টাইলস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড প্রাঙ্গণে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ১টি এটিএম বুথের উদ্বোধন করা হয়।

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে ব্যাংকের পরিচালক আব্দুল হালিম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উক্ত এটিএম বুথ উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে এক্সিলেন্ট টাইলস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুল হাকিম (সুমন) উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড এর পরিচালক ইসমাইল হোসেন নওয়াব, ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের প্রধান মো.

রিয়াদ হোসেন, কর্পোরেট প্রধান কার্যালয়ের এসএভিপি মো. ইব্রাহিম হোসেন, ভালুকা এসএমই/কৃষি শাখার ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগের ইনচার্জ কে. এম হারুনুর রশীদসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও ব্যাংকের গ্রাহকরা উপস্থিত ছিলেন।

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ভিসা কার্ডধারীরা উক্ত এটিএম বুথ থেকে ২৪ ঘণ্টা নগদ টাকা উত্তোলন এবং ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি গ্রাহকদেরকে আরো অধিকতর সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে দেশব্যাপী এটিএম সার্ভিস সম্প্রসারণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ হ জ ল ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।

গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।

আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।

গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ