আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে বন্দরে বিপণী বিতান গুলোতে বেঁচাকেনা বেশ জমে উঠেছে। সোমবার (১৭ মার্চ) বিকেলে বন্দরে বিভিন্ন মার্কেটে সরজমিন ঘুরে এ দৃশ্য পরলক্ষিত হয়।

এ বিষয়ে বন্দরে বিভিন্ন  মার্কেটের মালিকগন গণমাধ্যমকে জানান, ক্রেতা সাধারণদের আকৃষ্ট করার লক্ষে  মার্কেটের সুন্দরর্য বৃদ্ধি  জন্য আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এরমধ্য কিছু কিছু মার্কেটে ক্রেতা সাধারণদের  নিরাপত্তার জন্য ভিতরে এবং বাহিরে সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।

ঈদের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ক্রেতা সাধারণের আনাগোনা মার্কেট গুলোতে ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

সরজমিন ঘুরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে  বন্দরে ১নং খেয়াঘাটস্থ সুরুজ্জামাল টাওয়ার, মোতালিব টাওয়ার, চাঁদনী মার্কেট, বন্দর বাজারে কে কে টাওয়ার, মদনপুরে ইসলামী সুপার মার্কেট, একতা সুপার মার্কেট, ভূঁইয়া সুপার মার্কেট, আনোয়ার সুপার সার্কেট, আব্দুল হক সুপার মার্কেটে বেঁচাকেনা ততই বৃদ্ধি পেয়েছে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে বেঁচাকেনা।

মদনপুর একতা সুপার মার্কেটে আসা এক তরুনী গণমাধ্যমকে জানায়, মার্কেটে এসে প্রচুর ভীড় লক্ষ করা গেছে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চা ও যুবতী মেয়েদের জামা কাপড়ের দাম অনেক বেশী। সবেমাত্র ১৬ রোজা গেল আরো রোজা আছে। দেখে শুনে কিনব।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে বন্দরে বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠা মার্কেট গুলোতে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই স্মৃতিচারন: মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচি

গত জুলাইয়ের আজকের এই দিনে, কোটা সংস্কার আন্দোলনে গনহত্যা, গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সারাদেশে “মার্চ ফর জাস্টিস" কর্মসূচির ঘোষনা দিয়েছিলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

তাদের সাথে একাত্মতা পোষন করে সেদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। যৌক্তিক দাবিতে সেদিন নারায়ণগঞ্জের রাজপথেও নেমেছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। 

সেইদিনের সৃতিচারন করতে গিয়ে একটি বেসরকারি ইন্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষক আব্দুর রাহমান গাফফারি জানান, “স্টুডেন্টরা তুলনামূলক কম উপস্থিত থাকায় সেদিন তারাতাড়ি কলেজ ছুটি হয়ে যায়, তবে আমরা ব্যাগে করে দু টুকরো লাল কাপড় নিয়ে গিয়েছিলাম, ছুটি যদি নাও হয় আমরা লিভ নিয়ে শিক্ষকরা মার্চ ফর জাস্টিস কর্মসূচিতে আংশগ্রহন করবো।

তারপর কলেজের অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে পদযাত্রায় বের হই এবং সাইনবোর্ডে অবস্থান করি এবং আন্দোলনরতদের মাঝে বিক্সুট ও পানি বিতরন করি। বিকেল ৪ টায় ছাত্রছাত্রীদের পরবর্তীদিনের “রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস" কর্মসূচিতে যোগ দিতে বলে উৎসাহ দিয়ে কর্মসূচি শেষ করি।"

সম্পর্কিত নিবন্ধ