তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে শান্তি আসবে: মান্নান
Published: 21st, March 2025 GMT
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেছেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে দেশে শান্তি ফিরে আসবে। তারেক রহমানের নির্দেশেই বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা অসহায় জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে। এদেশে ফ্যাসিস্টদের আর স্থান দেওয়া হবে না।”
শুক্রবার (২১ মার্চ) বিকেলে সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা শিল্পনগরী স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় পিরোজপুর ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
আজহারুল ইসলাম মান্নান ও সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি।
আরো পড়ুন:
বিচারিক কার্যক্রম শুরু হলে আ.
দেশের চলমান সংকট সমাধানের একমাত্র পথ নির্বাচন: ফখরুল
পিরোজপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন- উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম সজিব, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম টিটু, সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম বিডিআর, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সেলিম হক, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান, সাধারণ সম্পাদক মোতালেব মিয়া, সাদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কামরুজ্জামান ভূইয়া মাসুম।
ঢাকা/অনিক/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ র ল ইসল ম ব এনপ র স রহম ন উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।
আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।