উখিয়ায় আশ্রয়কেন্দ্রের দেয়াল ধসে রোহিঙ্গা যুবক নিহত
Published: 2nd, June 2025 GMT
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রের মাটির দেয়াল ধসে মোহাম্মদ আয়াস (২২) নামে এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো এক শিশু।
রবিবার (১ জুন) দিবাগত রাতে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২ ইস্ট সংলগ্ন ডি-৩ ব্লকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আয়াস উখিয়া ক্যাম্প-২ ইস্টের বাসিন্দা আবুল ফয়েজের ছেলে। আহত শিশু কামাল উদ্দিনও (১২) একই ক্যাম্পের বাসিন্দা।
ক্যাম্পের মাঝি মো.
আরো পড়ুন:
সীমান্তে বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যার পর লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ
মেঘনায় ট্রলারডুবি: দুজনের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ আরো ২
তিনি আরো বলেন, ‘‘নিহত ও আহত দুইজনই সম্প্রতি মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে ক্যাম্প-২ ইস্টে আশ্রয় নিয়েছেন। তাদের নিবন্ধন এখনো সম্পন্ন হয়নি।’’
উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকা/তারেকুর/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মো. আরিফুল। শুক্রবার বেলা এগারোটার দিকে তিনি ভবন থেকে পড়ে যান বলে জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের কর্তব্যরত চিকিৎসক নিংতম বলেন, বেলা এগারোটার দিকে কয়েকজন ওই শ্রমিককে নিয়ে আসেন। অবস্থা গুরুতর দেখে তখনই তাঁকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
নির্মাণাধীন ভবনটির ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মোমিনুল করিম শুক্রবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ভবনটির নির্মাণকাজ বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। তবে কিছু শ্রমিক ওই ভবনে থাকেন। দুপুরের দিকে তিনি জানতে পারেন একজন শ্রমিক ভবন থেকে পড়ে গেছেন। তাঁকে এনাম মেডিকেলে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিলো। সন্ধ্যাবেলায় তাঁকে জানানো হয় ওই শ্রমিক মারা গেছেন।
তবে এনাম মেডিকেলের ডিউটি ম্যানেজার সুলতান প্রথম আলোকে বলেন, জাহাঙ্গীরনগর থেকে একজন রোগীকে আনা হয়েছিল। উনি ছাদ থেকে পড়ে গেছেন বলে জানানো হয়। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই তিনি মারা যান।
শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক একেএম রাশিদুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমি আধা ঘণ্টা আগে খবর পেয়েছি। সঙ্গে সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। এমন একটি ঘটনা আমাদের আগে জানানো হয়নি কেন, তা জিজ্ঞাসা করেছি। বিষয়টি প্রো-ভিসি (এডমিন) দেখছেন।’