তেহরানে হামলার জবাবে ইরানও ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালাতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকে জেরুজালেমের সুপারশপগুলোয় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে খাদ্য ও পানি। মজুত করার জন্য মানুষ এখন এগুলো হুমড়ি খেয়ে কিনছে।

বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে সাইরেনের শব্দ ও মোবাইলের সতর্কবার্তায় ঘুম ভাঙে ইসরায়েলের জনগণের। দেশটির সরকারের তরফ থেকে মানুষকে জানানো হয়, তাদের সামনে একটি ‘গুরুতর হুমকি’ রয়েছে। তাই, সবাই যেন আশ্রয়কেন্দ্রের কাছাকাছি স্থানে অবস্থান করে।

ইসরায়েলের জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, সারাদেশে রক্ত সংগ্রহের কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে এবং যেসব রোগী বাড়ি ফিরে যাওয়ার মতো কিছুটা সুস্থ, তাদের ছেড়ে দিচ্ছে ইসরায়েলের হাসপাতালগুলো। অন্যদিকে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পশ্চিম তীরে সব ফিলিস্তিনি শহরে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।

এসব প্রস্তুতির মূল কারণ পাল্টা হামলার আশঙ্কা। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ইরান থেকে প্রায় ১০০টি ড্রোন ইতোমধ্যে ইসরায়েলের দিকে রওনা হয়েছে। অবশ্য ইসরায়েলের দিকে ছোড়া সব ইরানি ড্রোন সফলভাবে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম। দেশটির হোম ফ্রন্ট কমান্ড, যারা এর আগে আশ্রয়কেন্দ্র-সংক্রান্ত সতর্কতা জারি করেছিল, তারা জনগণকে জানিয়েছে, এখন আর কারও আশ্রয়কেন্দ্রের কাছে অবস্থান করার প্রয়োজন নেই। একই সঙ্গে সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকার কথাও বলা হয়েছে। খবর বিবিসির।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইসর য় ল ইসর য় ল র

এছাড়াও পড়ুন:

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গাওয়ার পর পালিয়ে থাকতে হয়েছিল

শিল্পীর সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ