যশোরের মনিরামপুর উপজেলায় প্রাইভেট কার থামিয়ে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদের এক এজেন্টের টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় সাত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় ছিনতাই হওয়া ৩২ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

যশোর জেলা পুলিশের মিডিয়া সেল থেকে আজ বুধবার বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুনযশোরে প্রাইভেট কার থামিয়ে নগদ এজেন্টের ‘৫৫ লাখ টাকা’ ছিনতাইয়ের অভিযোগ২০ ঘণ্টা আগে

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন যশোর শহরের পোস্ট অফিস পাড়ার ইউসুফ আলী (৩১); ঝিকরগাছা উপজেলার বাকড়া দিগদানা গ্রামের রনি গাজী (২৬), সুজন ইসলাম (৩৩), ইমাদুল গাজী (৪৬) ও নাসিম গাজী (১৯); একই উপজেলার খোষালনগর গ্রামের সোহেল রানা (২১) ও সাগর হোসেন (২৪)। তাঁদের মধ্যে ইউসুফ আলী টাকা বহনকারী প্রাইভেট কারের চালক। গ্রেপ্তারের সময় ইমাদুল গাজীর কাছ থেকে ১৬ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ টাকা ও সুজন ইসলামের বাড়ি থেকে ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া টাকা বহনকারী ব্যাগ, ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল, চাপাতি ও একটি চাকু জব্দ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে নগদের পরিবেশক রবিউল ইসলাম একটি প্রাইভেট কারে মনিরামপুর যাওয়ার সময় উপজেলার জামতলা এলাকায় গাড়িটির গতিরোধ করা হয়। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে চার ব্যক্তি চাপাতি নিয়ে প্রাইভেট কারের গ্লাস ভাঙচুর করেন এবং নগদের পরিবেশক রবিউল ইসলামকে ভয়ভীতি দেখান। একপর্যায়ে তাঁর কাছ থেকে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই করে পালিয়ে যান তাঁরা। এরপর রবিউল জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ ফোন করে সাহায্য চান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার আগে ও পরের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে।

এ ঘটনায় গতকাল রাতে মনিরামপুর থানায় একটি মামলা করেন নগদের এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম। এ তথ্য নিশ্চিত করে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলুর রহমান খান বলেন, গ্রেপ্তার আসামিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপজ ল ইসল ম নগদ র

এছাড়াও পড়ুন:

যশোরে প্রাইভেট কার থামিয়ে নগদের টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৭, টাকা উদ্ধার

যশোরের মনিরামপুর উপজেলায় প্রাইভেট কার থামিয়ে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদের এক এজেন্টের টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় সাত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় ছিনতাই হওয়া ৩২ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।

যশোর জেলা পুলিশের মিডিয়া সেল থেকে আজ বুধবার বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আরও পড়ুনযশোরে প্রাইভেট কার থামিয়ে নগদ এজেন্টের ‘৫৫ লাখ টাকা’ ছিনতাইয়ের অভিযোগ২০ ঘণ্টা আগে

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন যশোর শহরের পোস্ট অফিস পাড়ার ইউসুফ আলী (৩১); ঝিকরগাছা উপজেলার বাকড়া দিগদানা গ্রামের রনি গাজী (২৬), সুজন ইসলাম (৩৩), ইমাদুল গাজী (৪৬) ও নাসিম গাজী (১৯); একই উপজেলার খোষালনগর গ্রামের সোহেল রানা (২১) ও সাগর হোসেন (২৪)। তাঁদের মধ্যে ইউসুফ আলী টাকা বহনকারী প্রাইভেট কারের চালক। গ্রেপ্তারের সময় ইমাদুল গাজীর কাছ থেকে ১৬ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ টাকা ও সুজন ইসলামের বাড়ি থেকে ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া টাকা বহনকারী ব্যাগ, ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল, চাপাতি ও একটি চাকু জব্দ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে নগদের পরিবেশক রবিউল ইসলাম একটি প্রাইভেট কারে মনিরামপুর যাওয়ার সময় উপজেলার জামতলা এলাকায় গাড়িটির গতিরোধ করা হয়। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে চার ব্যক্তি চাপাতি নিয়ে প্রাইভেট কারের গ্লাস ভাঙচুর করেন এবং নগদের পরিবেশক রবিউল ইসলামকে ভয়ভীতি দেখান। একপর্যায়ে তাঁর কাছ থেকে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই করে পালিয়ে যান তাঁরা। এরপর রবিউল জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ ফোন করে সাহায্য চান। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ঘটনার আগে ও পরের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে।

এ ঘটনায় গতকাল রাতে মনিরামপুর থানায় একটি মামলা করেন নগদের এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম। এ তথ্য নিশ্চিত করে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলুর রহমান খান বলেন, গ্রেপ্তার আসামিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ