রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ আজ বুধবার সকালে অনেকটাই ফাঁকা। সকাল ১০টার দিকে দেখা গেছে স্কুলের প্রধান ফটক বন্ধ। ভেতরে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না।

স্কুল অ্যান্ড কলেজের কিছু কর্মীকে ফটকের ভেতরে যেতে দেখা গেছে। উত্তরার দিয়াবাড়ি মোড় ও আশপাশের এলাকাতেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

তবে স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে উৎসুক জনতার ভিড় দেখা গেছে।

গতকাল উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং সি আর আবরার। তখন তাঁদের সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমসহ প্রেস উইংয়ের আরও তিন সদস্য। ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় তাঁরা সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।

মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজের ভেতরে প্রতিষ্ঠানের কর্মী ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হয়নি। আজ বুধবার সকালে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ক ল অ য ন ড কল জ ম ইলস ট ন স ক ল

এছাড়াও পড়ুন:

এনসিসি ব্যাংকের পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত

বেসরকারি খাতের এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৫৪৮তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে পর্ষদ সভাটি হয়।

এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, পরিচালক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান আমজাদুল ফেরদৌস চৌধুরী, পরিচালক ও প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান তানজিনা আলী, পরিচালক সৈয়দ আসিফ নিজাম উদ্দিন, পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ, শামিমা নেওয়াজ, মোরশেদুল আলম চাকলাদার, নাহিদ বানু, স্বতন্ত্র পরিচালক মীর সাজেদ উল বাসার এবং স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আমিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়া ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম শামসুল আরেফিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আলম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির আনাম, মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, মো. মনিরুল আলম (কোম্পানি সচিব) ও মো. হাবিবুর রহমান এবং বোর্ড ডিভিশনের এসএভিপি মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন।

এনসিসি ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, সভায় ব্যাংকের চলমান ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও কৌশলগত পরিকল্পনা–সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি–সেপ্টেম্বর) ব্যাংকটি মুনাফা করেছে ১৭৩ কোটি টাকা। গত বছরের একই সময়ে ব্যাংকটির মুনাফা ছিল ২৭৫ কোটি টাকা। সেই হিসাবে চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ব্যাংকটির মুনাফা কমেছে ১০২ কোটি টাকা। সর্বশেষ গত জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ব্যাংকটি মুনাফা করে ৫৮ কোটি টাকা। গত বছরের জুলাই–সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে মুনাফা ২০১ কোটি টাকা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ