টেকনাফে বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজি ওজনের কোরাল মাছ, ৩৯ হাজার টাকায় বিক্রি
Published: 23rd, July 2025 GMT
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপে নাফ নদীতে ফেলা বড়শিতে ২৬ কেজি ১৫০ গ্রাম ওজনের একটি কোরাল মাছ ধরা পড়েছে। পাঁচ ফুট লম্বা এ কোরাল মাছ বিক্রি করা হয়েছে ৩৯ হাজার টাকায়।
শাহপরীর দ্বীপ বাজারপাড়া জেটিঘাটের ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি আবদুল গফুর প্রথম আলোকে বলেন, আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটে মাছটি ধরেন ডেইলপাড়ার মোদাচ্ছের নামের এক জেলে।
আবদুল গফুর বলেন, জেলে মোদাচ্ছের আজ সকালের দিকে নদীতে বড়শি ফেলেন কিন্তু দীর্ঘক্ষণ কোনো মাছ ধরা পড়েনি। ঘরে ফিরে যাওয়ার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে বড় একটি কোরাল মাছ ধরা পড়ে। বড়শি টেনে জেটিতে তোলা হলে স্থানীয় লোকজন ও পর্যটকেরা মাছটি এক নজর দেখার জন্য ভিড় করেন। সাবরাং ইউনিয়নের সিকদারপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ ফারুক ৩৯ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন বলে গফুর জানান।
জেলে মোদাচ্ছের বলেন, বড়শিতে ধরা পড়া মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা দরে ৩৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন তিনি। এত বড় মাছ পাবেন আশা করেননি। ঘরে ফিরে যাওয়ার মুহূর্তে মাছটি পান তিনি।
মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ ফারুক বলেন, অনেক দর-কষাকষি করে কোরাল মাছটি ৩৯ হাজার টাকায় কিনেছেন। প্রতি কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকার কিছু বেশি পড়েছে। মাছটি কেটে বাজারের বিক্রি করবেন তিনি।
জানতে চাইলে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, নাফ নদীর জেটিতে বড়শিতে মাছ শিকার করছেন অনেকে। নাফ নদীতে এখন কোরাল মাছ বেশি ধরা পড়ছে। নাফের কোরালের স্বাদও বেশ ভালো।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ৩৯ হ জ র ট ক য় বড়শ ত
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।