একদিন নিশ্চয় ফিরে আসবে দল বেঁধে
এই বিপর্যস্ত পোড়া ঘাস
আর পরিত্যক্ত জুলাইয়ের কাছে
স্কুল পালানো সুদূরসন্ধানী ছেলেগুলো।
হয়তো গোপন কোনো সংযোগ ওরা পেতে রেখেছিল
দূর কোনো তারাবাসী এলিয়েনে
একটি আকাশযান নেমে এসে
আগুনের বেশ ধরে সবাইকে নিয়ে যাবে—
এ রকম সন্ধি হয়েছিল।
এই দেখ মানচিত্র
যেখানে ধ্বংসের কোনো অবশেষ নেই
এই ছাই, এই গন্ধ ও ধোঁয়ার রেখা ধরে
দস্যিগুলো ফিরে আসবে বলে
বোবা কোনো আম্মুর স্নেহের মতো
বহুকাল স্তব্ধ দাঁড়িয়ে থাকবে কোনো কোনো গাছ।
গোয়েন্দা বাতাস যদি আগেভাগে পেয়ে যেত রক্তিম সংকেত
বোনেদের কানে কানে ফিসফিস বলে দিত সব
তাহলে টিফিন বক্সে বাড়তি কিছু,
দু-একটি জামা, জন্মের সমস্ত স্মৃতি
বইয়ের পাশে ঠিকঠিক বসে যেত ব্যাগের ভেতর,
বাড়িতে আসার আগে যাতে সব ঠিকঠাক চলে।
ফিরে তো আসবেই ওরা
অন্য এক জুলাইয়ের শূন্যতায় বিবর্ণ মগজে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।
সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।
নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত