রূপগঞ্জে ১০ গুণীজনকে সংবর্ধনা
Published: 8th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জে রূপগঞ্জে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১০ গুণীজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গুণীজনদের মাঝে ক্রেষ্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়। আব্দুর রাজ্জাক ও রওশন আরা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শনিবার বিকালে নগরপাড়া স্কুলে মাঠে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। পরে ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা রাসেল আহমেদ জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও আব্দুর রাজ্জাক ও রওশন আরা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দশ গুণীজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এবার প্রিন্ট মিডিয়ায় দৈনিক কালবেলার জাহাঙ্গীর মাহামুদ, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় এশিয়ান টিভির শহীদুল্লাহ গাজী, শিক্ষকতায় তারিকুল ইসলাম, চিকিৎসায় ডা.
ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা রাসেল আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কলামিষ্ট ও গবেষক মীর আব্দুল আলীম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আইভী ফেরদৌস, উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাজ্জালি ইসলাম, লেখক ও গবেষক সাদেকুর রহমান, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ্যাড. গোলজার হোসেন, এ্যাড. মেজবাহউদ্দিন আহম্মেদ, বাংলাভিশনের সাংবাদিক খলিল সিকদার, এ্যাড. আবুল বাশার রুবেল, দৈনিক বাংলার সাংবাদিক নজরুল ইসলাম লিখন, কায়েতপাড়ার ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মামুন মিয়া, কায়েতপাড়া ইউপির ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাসুম আহম্মেদ, স্কুলের পরিচালক রায়হানা সুলতানা, প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, শিপলু জাহান শান্ত প্রমুখ। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত বৃদ্ধের মৃত্যু
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত রওশন আলম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। শনিবার দুপুরে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি উপজেলার দিঘইর গ্রামের বাসিন্দা।
গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার দিঘইর দেশপাড়া গ্রামে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম ও উপজেলা সৈনিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। তখন রওশন আলম আহত হন। তিনি উপজেলার দিঘইর গ্রামের বাসিন্দা।
আরিফুল ইসলাম অভিযোগ করেন, স্থানীয় সোহেল রানার সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। তিনি বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে ২০ থেকে ২৫ জন লোক নিয়ে তাঁর সমর্থকদের ওপর হামলা করেন। এতে চারজন আহত হন। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকালে রওশন আলম মারা যান।
তবে সোহেল রানা বলেন, আরিফুল ইসলাম ও তাঁর লোকজন এলাকাবাসীকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করে আসছিলেন। সেই ঘটনার সূত্রে মারামারি হয়েছে। আরিফুলের সমর্থকেরা হত্যা করে তাঁদের ওপর দোষ চাপাচ্ছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, মারামারি নিয়ে আগেই মামলা হয়েছিল। এখন মারামারির মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে। ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা চলছে।